বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
প্রতি বছর গরম পড়তেই রক্তদান শিবিরের সংখ্যা কমে যায়। এবার গরমের পাশাপাশি ভোট ঘোষণা হওয়ায় রাজনৈতিক দলগুলিও রক্তদান শিবির করছে না। ফলে হাসপাতালগুলিতে রক্তসঙ্কট দেখা দিয়েছে। কালনা মহকুমা হাসপাতাল ও সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে মাসে গড়ে প্রায় ১২০০ প্যাকেট রক্ত প্রয়োজন হয়। এবার গরমের পাশাপাশি একসঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া চলায় রক্তদান শিবিরের সংখ্যা কমে গিয়েছে। এর ফলে হাসপাতালে রক্তসঙ্কট দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে রক্তসঙ্কটের জেরে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মীরা রক্তদান শিবির করেন। এদিন রক্তদানে এগিয়ে আসেন মহকুমার শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
স্বপনবাবু বলেন, সমাজে শিক্ষকদের আলাদা গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। তাঁরা রক্তদানে এগিয়ে আসা মানে অন্যরা আরও উৎসাহিত হবেন। আমরা কোনওভাবেই রক্তের অভাবে রোগীর ক্ষতি হতে দেব না। তাই ভোট মিটতেই কর্মীদের বলেছি যে কোনওরকম অনুষ্ঠানে রক্তদান শিবির কর্মসূচি রাখার। পূর্বস্থলী-১ ব্লকে আমরা একের পর এক রক্তদান শিবির করছি।