হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
উল্লেখ্য, পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য নিখিলচন্দ্র রায় রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফেলিকে সাসপেন্ড করেছিলেন। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি অস্থির হয়ে উঠেছিল। উপাচার্যের চেম্বারের পাশের ঘরে তালা দিয়ে তাঁকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। ২০২৪ সালের ২ জুলাই পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ঘটনার সময় উপাচার্যকে কটূক্তি করা হয় বলেও অভিযোগ দায়ের হয়। পরবর্তীতে জলপাইগুড়িতে কলকাতা হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চে সেই মামলা ওঠে। পুলিস রিপোর্ট পেশ করে। এরপর নারাজি পিটিশন দাখিল হয়।
কোচবিহারের অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট অ্যান্ড সেশন জজ (ফার্স্ট কোর্ট) স্পেশাল জজের আদালতে গত ২০ ফেব্রুয়ারি এই মামলায় বিচারক তদন্তকারী অফিসার পরিবর্তনের রায় দিয়েছেন বলে প্রাক্তন উপাচার্যের আইনজীবী অঙ্কুর বর্মনের দাবি। তিনি বলেন, কোচবিহারের অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট অ্যান্ড সেশন জজ (ফার্স্ট কোর্ট) স্পেশাল জজ মুকুলকুমার কুণ্ডু এই মামলায় পুনর্তদন্ত ও জেলার পুলিস সুপারকে নতুন তদন্তকারী অফিসার নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এবিষয়ে জেলার পুলিস সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্যের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি এব্যাপারে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।