হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ছিলেন দিলীপ দেবনাথ। ১৩ ফেব্রুয়ারি রেজিস্ট্রার হিসেবে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ফুরোয়। এরপর বিষয়টি উচ্চ শিক্ষাদপ্তরে জানানো হয়। তারপরেই উচ্চ শিক্ষাদপ্তরের উদ্যোগে সাত দিনের মাথায় রেজিস্ট্রার পেল পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যদিকে, কার্যকালের মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ায় এ বছরের ৪ জানুয়ারি থেকে উপাচার্যের পদটি ফাঁকা। ফিনান্স অফিসারের সঙ্গে রেজিস্ট্রারেরও কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কার্যত অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছিল।
এই পরিস্থিতিতে কীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হবে এবং কোনও জটিলতা এলে সেটা কীভাবে সমাধান হবে, তা নিয়ে অথৈ জলে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য আধিকারিক থেকে শুরু করে কর্মী-পড়ুয়ারা। তবে রেজিস্ট্রারের কার্যকালের মেয়াদ ফুরোনোর সাত দিনের মাথায় নতুন রেজিস্ট্রার কাজে যোগ দেওয়ায় খুশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের কর্মী-আধিকারিক থেকে শুরু করে পড়ুয়ারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ে নবনিযুক্ত রেজিস্ট্রার ময়ূখ সরকার বলেন, উচ্চ শিক্ষাদপ্তরের নির্দেশে শুক্রবার আমি পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তথা ওয়েবকুপার কোচবিহার জেলা সভাপতি সাবলু বর্মন বলেন, রাজ্য সরকারের উচ্চ শিক্ষাদপ্তরের তৎপরতায় খুব দ্রুতই আমরা রেজিস্ট্রার পেলাম। নতুন রেজিস্ট্রার কাজে যোগ দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থেকে শুরু করে কর্মচারী, ছাত্রছাত্রী সকলেই খুশি।