হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন খড়িয়া পঞ্চায়েতের সানুপাড়ায় শ্বশুরবাড়ি ওই বধূর। বাপেরবাড়ি শহরের মাসকলাইবাড়ি এলাকায়। তাঁর একটি শিশুকন্যা রয়েছে। বধূর দাবি, মেয়েকে নিয়ে তিনি বাপের বাড়িতে গিয়েছিলেন। স্বামী তাঁকে নামিয়ে দিয়ে যান। সেদিন রাতেই বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য বলে যান স্বামী। কিন্তু একটা রাত বাপের বাড়িতে কাটিয়ে পরদিন শ্বশুরবাড়িতে ফেরেন তিনি। এতেই শাশুড়ি তাঁর স্বামীকে প্ররোচিত করেন। ফলে বিষয়টি নিয়ে তাঁদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়। ঠিক সেসময় শাশুড়ি এসে তাঁকে মারধর করেন বলে অভিযোগ। এর জেরে হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয় তাঁকে।
থানা চত্বরে দাঁড়িয়ে বধূর বাবা বলেন, মেয়ে একদিন আমার বাড়িতে রাত কাটিয়েছে বলে শাশুড়ি যেভাবে তাকে মেরেছে, তা মোটেই ঠিক নয়। আগামী দিনে শ্বশুরবাড়িতে মেয়ের উপর আরও বড় অত্যাচার হতে পারে। সেকারণে পুলিসকে জানিয়ে গেলাম আমরা। বধূর মা বলেন, মেয়ে অনেক দিন পর আমাদের বাড়িতে এসেছিল। ওর দাদা বাড়ি ছিল না। দাদার সঙ্গে দেখা করবে বলে মেয়ে আমাদের বাড়িতে রাতটুকু থেকে যায়। তার জন্য শ্বশুরবাড়িতে যে মেয়েকে মার খেতে হবে, এটা কখনও ভাবতে পারিনি। মেয়েকে যখন ওর শাশুড়ি মারধর করে, তখন জামাই ঘটনাস্থলে ছিল। সেও তার মাকে কিছু বলেনি। সবটাই পুলিসকে জানানো হয়েছে।