মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
এমজেএন মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ডাঃ নির্মলকুমার মণ্ডল বলেন, যাঁরা কিডনির অসুখে ভুগছেন তাঁদের এখন থেকে সহজেই পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হবে। একসঙ্গে ১৫টি বেড চালু থাকবে। এতে কোচবিহার সহ আশপাশের জেলার মানুষ উপকৃত হবে। এখন পাঁচটি বেড থাকলেও তিনটির মেশিন খারাপ। তাই ওগুলি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। যে দু’টি কার্যকর তা দিয়ে দিনে ২৫-৩০ জন রোগীর ডায়ালিসিস করা হয়। আগামী দিনে আরও রোগী এখান থেকে পরিষেবা পাবেন।
এমজেএনের রোগী কল্যাণ সমিতির জনপ্রতিনিধি সদস্য তথা কোচবিহার পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে এটা চালু হয়ে গেলে প্রতিদিন গড়ে ৮০ জন রোগীর ডায়ালিসিস করা সম্ভব হবে।
বছর কয়েক আগে এমজেএন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বিরাট প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। এখন সেখানে পড়াশোনো প্রশাসনিক কাজকর্ম হয়। জেলা হাসপাতালের পুরনো এমজেএন ভবনে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। সেখানে উন্নত রোগী পরিষেবা প্রদানের লক্ষ্যে একের পর বিভাগ চালু করা হচ্ছে। ট্রমা কেয়ার ইউনিট থেকে শুরু করে সুপার স্পেশালিটি আউটডোর পরিষেবা, সিসিইউ ইউনিট সহ অন্যান্য পরিষেবা চালু রয়েছে। তারইমধ্যে নতুন করে ১৫ বেডের ডায়ালিসিস ইউনিটটি চালু করা হবে। এতে কিডনির অসুখে ভোগা রোগীরা সহজে সুষ্ঠু চিকিৎসা পরিষেবা পাবেন।