মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
পঞ্চায়েত সমিতিকে অর্থ দিয়ে অনুষ্ঠানের জন্য মঞ্চ ব্যবহার করা যায়। এতে বাড়তি অর্থ পঞ্চায়েত সমিতির কোষাগারে ঢোকে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মঞ্চের দু’দিকেই দিন ও রাতের বেলায় অনেকে শৌচকর্ম করছেন। এরফলে ক্রমাগত দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এক অনুষ্ঠান উদ্যোক্তা জানান, এই মঞ্চে কোনও অনুষ্ঠান করতে গেলে নানা ঝামেলা হয়। অনুষ্ঠানের আগে মঞ্চের দু’পাশ আয়োজকদেরই পরিষ্কার করে নিতে হয়। তাতে বাড়তি খরচ হয়। না হলে দুর্গন্ধে অনুষ্ঠান করা যায় না। এভাবে অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে আয়োজকদের সমস্যা হয়।
তিনমাস আগে বাসিন্দাদের অভিযোগের পর মুক্তমঞ্চের পাশে জমে থাকা আবর্জনা তুলে নেয় শীতলকুচি গ্রাম পঞ্চায়েত। কিন্তু নজরদারির অভাবে সেখানে ফের আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। নিতাই দত্ত নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, কাছাকাছি সুলভ শৌচালয় থাকলেও অনেকেই মুক্তমঞ্চের পাশেই শৌচকর্ম করছেন। আমাদের পক্ষে সবসময় বারণ করা সম্ভব হয় না। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনিক পদক্ষেপ করা হোক।
এই ব্যাপারে শীতলকুচি পঞ্চায়েত প্রধান পাপড়ি বর্মন বলেন, বাসিন্দারা সচেতন নন। সম্প্রতি মার্কেট কমপ্লেক্সের আবর্জনা পরিষ্কার করা হয়েছে। আবারও আবর্জনা জমে থাকলে সেগুলি পরিষ্কার করা হবে। শীতলকুচি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মদন বর্মন বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।