মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত সোহরাব আলি (৫০) ওই এলাকার বাসিন্দা। ঢুলিগাঁও মোড় এলাকায় কয়েকটি দোকান আছে। সেখানে গ্রামের কিছু মানুষ বসেছিলেন। সেই সময় পশ্চিমদিক থেকে একটি পুলিস ভ্যান বেসামাল হয়ে সেদিকেই আসছিল। তা দেখে মানুষজন সরে যান। সোহরাবও সরে গিয়ে একটি দোকানের কাছে দাঁড়িয়েছিলেন। তখন ভ্যানটি দু’টি দোকানে ধাক্কা মারার পর সোহরাবকে পিষে দেয়। বাসিন্দারা গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে রামগঞ্জ ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করলে চিকিত্সক মৃত বলে জানান। পুলিস দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ইসলামপুর মর্গে পাঠানোর উদ্যোগ নিলে বাসিন্দারা বাধা দেন। পুলিসের সঙ্গে বচসার পর ধস্তাধস্তি হয়। পরে মৃতের পরিবারের সঙ্গে আলোচনায় বসে পুলিস পরিস্থিতি শান্ত করে। মৃতের ভাই আবদুল রাজ্জাক বলেন, পুলিস ভ্যানটি পঞ্চায়েত অফিসের সামনে দাঁড় করানো ছিল। গাড়িতে একজন কনস্টেবল বসেছিলেন। তিনি গাড়ি চালু করেছিলেন। কিন্তু তিনি গাড়ি চালাতে জানতেন না বলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। সেজন্যই দুর্ঘটনায় দাদার প্রাণ গেল। কনস্টেবল কেন গাড়ি চালাতে গেলেন? আমরা ন্যায়বিচার চাই। স্থানীয় দোকানদার মহম্মদ আলম বলেন, পুলিস ভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার একদিক থেকে অন্যদিকে যাচ্ছিল। অনেকে সামনে থেকে সরে যাওয়ায় বেঁচে গিয়েছেন। শেষপর্যন্ত গাড়িটি একজনকে ধাক্কা মারলে তিনি গুরুতর আহত হন।পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।