বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
চারটি ধাপে ২৪ হাজার টাকা জরিমানা প্রদানের নোটিস এসেছে। মেসেজগুলি সিকিম থেকে তাঁর মোবাইলে এসেছে। পলিউশন না থাকা এবং ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করার জন্য জরিমানা করা হয়েছে। এদিকে, বাইকের মালিক অনলাইনে গিয়ে দেখেছেন যে বাইকের নম্বর প্লেটের জন্য জরিমানা করা হয়েছে সেটির রং লাল। নম্বর এক থাকলেও তাঁর বাইকের রং কালো। এমন অবস্থায় তিনি দিশাহারা হয়ে পড়েছেন।
দেবানন রায় এদিন ময়নাগুড়ি থানায় দাঁড়িয়ে বলেন, প্রায় ন’বছর আগে বাইক কিনেছি। বাইক নিয়ে জলপাইগুড়ি জেলার বাইরে কোনও দিন যাননি। অথচ আগস্ট মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত একের পর এক জরিমানার মেসেজ আসছে আমার মোবাইলে। ১০ হাজার টাকা জরিমানার দু’টি এবং দুই হাজার টাকা জরিমানার দু’টি মেসেজ এসেছে। আমার ধারণা, আমার বাইকের নম্বর প্লেট কেউ ব্যবহার করছে। ওই গাড়িটি যদি কোনও দুর্ঘটনা ঘটায় তবে বিপদ আরও। সেই কারণেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি।
এ বিষয়ে ময়নাগুড়ি থানার ট্রাফিক ওসি অতুলচন্দ্র দাস বলেন, সিকিমে যে বাইকটি জরিমানার কবলে পড়েছে সেইটির নম্বর প্লেট ডুপলিকেট হতে পারে। তবে এমন ঘটনা নতুন নয়। এরআগেও সাপ্টিবাড়ির এন্দাদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি এমনই অভিযোগ তুলে থানার এসেছিলেন। এই ব্যক্তি অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর বাইকের রং লাল। অথচ যে বাইকের জন্য তিনি জরিমানার কবলে পড়েছেন সেটিংর রং নীল। দেবানন রায়ের বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।