পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এবারে বেশিরভাগ পিকনিকস্পটে বেশি করে শৌচালয়ের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। এছাড়াও শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য অস্থায়ী পার্কের ব্যবস্থা করছে পিকনিক কমিটিগুলো। পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকছে। এই ব্যাপারে সুখানী বস্তি জয়েন্ট ম্যানেজমেন্ট কমিটি তথা জলঢাকা পিকনিক কমিটির সভাপতি কৃষ্ণা লামা বলেন, আমরা এবারে জলঢাকা নদীতে বেশি করে অস্থায়ী শৌচালয়ের ব্যবস্থা করছি। পানীয় জলের ব্যবস্থা থাকছেই। থাকছে ডাস্টবিন। আমরা এই প্রথম জলঢাকা নদীর পাশেই অস্থায়ী পার্কের ব্যবস্থা করছি। শিশুদের জন্য দোলনা থেকে শুরু করে সব কিছুই সেই পার্কে থাকবে। অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থাও থাকবে। পিকনিকস্পটগুলিতে মোতায়েন থাকবেন স্বেচ্ছাসেবকরা।
এই ব্যাপারে মাল মহকুমা পুলিস আধিকারিক রোশন প্রদীপ দেশমুখ বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে বিভিন্ন পিকনিকস্পটে আমরা মদ নিষিদ্ধ করেছি। আনন্দ করতে গিয়ে যাতে কেউ দুর্ঘটনাগ্রস্ত না হন, সেদিকে আমরা নজর রাখব।
ডুয়ার্সের সব থেকে বড় পিকনিকস্পটগুলোর মধ্য অন্যতম নাগরাকাটার জলঢাকা নদীর তীর। এই নদীকে কেন্দ্র করে চারটি পিকনিক স্পট আছে। এরপরই লালঝামেলা বস্তি, ভুংপাথান, টানাটানি। মেটেলি ব্লকের মধ্যে রয়েছে মূর্তি নদী, লালিগুরাস, নেওড়া নদী। গোরুবাথান ব্লকের নক্সালবস্তি, বিন্দু, ঝালং, প্যারেন, সুড়ুকও পর্যটকদের টানে। এছাড়াও সামসিং, রকি আইল্যান্ড, সুনতলে খোলা, চেল, ডালিম খোলা সহ পিকনিক স্পটে প্রতি বছরই ভিড় জমে।