পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, হরিশ্চন্দ্রপুর: রবিবার গভীর রাতে বোমা বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল হরিশ্চন্দ্রপুরের ঝিকোডাঙ্গা গ্রাম। প্রাক্তন স্ত্রীর বাবার বাড়িতে পরপর দু’টি বোমা ফেলার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মেয়ের পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৩ বছর আগে ঝিকোডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা হালিমা পারভিনের বিয়ে হয়েছিল পার্শ্ববর্তী রহমতপুর রহিম আলির সঙ্গে। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। স্বামীর বিরুদ্ধে অত্যাচার করার অভিযোগ করে দু’বছর আগে ডিভোর্স নেন হালিমা। অভিযোগ, তারপর থেকেই হালিমা ও তাঁর পরিবারকে ক্রমাগত হুমকি দিতে থাকেন রহিম। ন’মাস আগে মেয়ের বাবার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে পরিবারের সকলকে মারার চেষ্টা করার অভিযোগ রয়েছে রহিমের বিরুদ্ধে। তখন পুলিস কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ। রবিবার রাতে হালিমার বাবার বাড়ির লোকেরা আওয়াজ শুনে বাইরে এসে দেখতে পান তাঁদের এবং পাশের এক কাকার বাড়িতে বোমা মারা হয়েছে। দেওয়াল ও চালে বোমার আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গলিতে পড়েছিল বারুদ, পাথর, সুতো ও টিনের কৌটো। হালিমা বলেন, বোমার আওয়াজে বাইরে এসে দেখি আমার প্রাক্তন স্বামী দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। আমাকে মারার জন্যই বোমা ফেলেছে। ডিভোর্সের পর থেকে ক্রমাগত মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ডিভোর্স দিয়েছি। এখনও পিছু ছাড়ছে না। দুই সন্তান বাবার কাছে রয়েছে।
সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে রহিমের মন্তব্য, ডিভোর্সের পর থেকে স্ত্রীর সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। হুমকি দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা। গত রাতে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলাম। আমাকে ফাঁসানোর জন্য এই অভিযোগ করেছে। হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি মনোজিৎ সরকার বলেন, অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত চলছে।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মেয়ের পরিবার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৩ বছর আগে ঝিকোডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা হালিমা পারভিনের বিয়ে হয়েছিল পার্শ্ববর্তী রহমতপুর রহিম আলির সঙ্গে। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। স্বামীর বিরুদ্ধে অত্যাচার করার অভিযোগ করে দু’বছর আগে ডিভোর্স নেন হালিমা। অভিযোগ, তারপর থেকেই হালিমা ও তাঁর পরিবারকে ক্রমাগত হুমকি দিতে থাকেন রহিম। ন’মাস আগে মেয়ের বাবার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে পরিবারের সকলকে মারার চেষ্টা করার অভিযোগ রয়েছে রহিমের বিরুদ্ধে। তখন পুলিস কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ। রবিবার রাতে হালিমার বাবার বাড়ির লোকেরা আওয়াজ শুনে বাইরে এসে দেখতে পান তাঁদের এবং পাশের এক কাকার বাড়িতে বোমা মারা হয়েছে। দেওয়াল ও চালে বোমার আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গলিতে পড়েছিল বারুদ, পাথর, সুতো ও টিনের কৌটো। হালিমা বলেন, বোমার আওয়াজে বাইরে এসে দেখি আমার প্রাক্তন স্বামী দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে। আমাকে মারার জন্যই বোমা ফেলেছে। ডিভোর্সের পর থেকে ক্রমাগত মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ডিভোর্স দিয়েছি। এখনও পিছু ছাড়ছে না। দুই সন্তান বাবার কাছে রয়েছে।
সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে রহিমের মন্তব্য, ডিভোর্সের পর থেকে স্ত্রীর সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই। হুমকি দেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা। গত রাতে বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলাম। আমাকে ফাঁসানোর জন্য এই অভিযোগ করেছে। হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি মনোজিৎ সরকার বলেন, অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত চলছে।
বাড়ির দেওয়ালে বোমার দাগ।-নিজস্ব চিত্র
