পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
সোমবার গঙ্গারামপুর থেকে তপনের দিকে আসছিল যাত্রীবোঝাই বাসটি। চকবলিরাম এবং শ্যামনগরের মাঝখানে করণজোড়া এলাকায় তপন-গঙ্গারামপুর রাজ্য সড়কে সকাল এগারোটা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধারে নয়ানজুলিতে উল্টে যায় বাসটি। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি উদ্ধারে হাত লাগান। বাসের ভিতর থেকে যাত্রীদের বের করা হয়। খবর পাওয়া মাত্রই আসে পুলিসও। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায় পুলিস। আহত ২০ জনের মধ্যে ১ জনের অবস্থা গুরুতর বলে পুলিস সূত্রে খবর। তিনি গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আহতদের কেউ তপন গ্রামীণ হাসপাতাল, কেউ বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি। কয়েকজনকে গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
কী কারণে এই দুর্ঘটনা? তা কিন্তু এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয়দের মত, গাড়ির স্টিয়ারিং জ্যাম হয়ে হয়তো বাসটি নয়ানজুলিতে উল্টে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন তপনের বিডিও তীর্থঙ্কর ঘোষও।
দুর্ঘটনার পরই বাসের চালক ও তার সহযোগী পলাতক। ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা বাসচালক ভেবে একজনকে মারধর করে বলে অভিযোগ। মারধর করার পর ওই ব্যক্তিকে পুলিসের হাতে তুলে দেয় জনতা। যদিও ওই ব্যক্তি বাসচালক নন বলে জানা গিয়েছে।
ধলদিঘির বাসিন্দা রাসেল মীর বলেন, বাসভর্তি লোক ছিল। নয়ানজুলিতে জল না থাকায় বড়সড় ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে কিছুটা রক্ষা হয়েছে। বাসের বেশিরভাগ যাত্রী আহত হয়েছেন। বিকেলে নয়ানজুলি থেকে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিস। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে তপন থানার পুলিস।