চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
তবে এই সমস্যার জন্য পুরসভার ঢিলেমিকে দায়ী করছেন শহরের একাংশ বাসিন্দা। রায়গঞ্জের বাসিন্দা শুভ্র শঙ্কর নাগ বলেন, টাকা খরচ করে শহরবাসীর জন্য ফুটপাত তৈরি করা হলেও ব্যবহার করা যায় না। কিছু দোকান একেবারে রাস্তার উপর উঠে এসেছে। রাস্তা সংকীর্ণ হওয়ায় চলাচলে সমস্যা হয়। তার উপর যানজট সমস্যাও বড় আকার নিয়েছে। সরকারি জায়গা দখলমুক্ত না করতে পারলে শহরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে না।
পুরপ্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, লোকসভা ও বিধানসভা উপনির্বাচন পরপর থাকায় পদক্ষেপ নেওয়া যায়নি। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে।
যদিও ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, তাঁরা সরে যেতে প্রস্তুত। তবে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় নয়, শহর জুড়ে একই নিয়ম লাগু হোক। সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে পুরসভা যা পদক্ষেপ নেবে, পাশে থাকবেন বলে জানিয়েছেন রায়গঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ী। তাঁর মন্তব্য, শহরবাসীর সমস্যা হোক, ব্যবসায়ীরা সেটা চান না। কিছু ব্যবসায়ী জায়গা দখল করে রেখেছেন। সময় বেঁধে দেওয়ার পর না সরলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে পুরসভা।