চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
এই চা উৎসবে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিধিরা আসবেন। তাঁরা নাগরাকাটায় দু’দিন থাকবেন। প্রতিনিধিদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা কীভাবে হবে, তা নিয়ে সভায় আলোচনা হয়। উপস্থিত ছিলেন নাগরাকাটার বিডিও পঙ্কজ কোনার, নাগরাকাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর, অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দপ্তরের জলপাইগুড়ি জেলার প্রজেক্ট অফিসার প্রবীণ লামা, আলিপুরদুয়ার জেলার প্রজেক্ট অফিসার সোনম ডোলমা ভুটিয়া, দার্জিলিংয়ের প্রজেক্ট অফিসার সঞ্জীব পাল।
উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্স এলাকার বাসিন্দারা চায়ের সঙ্গে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। তাঁদের শ্রমের উপর ভিত্তি করে চা বাগান তৈরি হয়। রয়েছে নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, পোশাক। তাঁদের জীবনযাত্রার নানাদিক তুলে ধরতে নাগরাকাটায় অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে এই টি-ট্রাইবাল উৎসব হবে। প্রবীণ লামা বলেন, দুই দিনের এই উৎসবে বেশ কিছু স্টল থাকবে। যেখানে আদিবাসীদের খাদ্য, পোশাক সহ নানা সামগ্রী প্রদর্শিত হবে। এছাড়া চলবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
গত ২০ নভেম্বর নাগরাকাটা ব্লকের হিলা চা বাগানে অনগ্রসর শ্রেণিকল্যাণ ও আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী বুলুচিক বরাইক বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে জয় জোহার মেলা করেন। সেই মেলা দারুণ সারা ফেলে। তারপর মন্ত্রী নাগরাকাটায় বড় অনুষ্ঠান করার আশ্বাস দেন। টি-ট্রাইবাল উৎসব করে সেই আশ্বাসই পূরণ করছেন তিনি।