চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
মালদহের গঙ্গাবাগ এলাকার অদিতি রায় বললেন, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচারে ক্রেতাদের যথেষ্ট সাড়া মিলছে। বড়দিন যত এগিয়ে আসছে, বাড়ছে কেকের অর্ডারের সংখ্যাও। সারা বছর ক্রিমকেক বা প্যাস্ট্রির অর্ডার বেশি পেলেও বড়দিনে ফ্রুটকেকের চাহিদা যথেষ্ট। আমি ওটিজিতেই কেক তৈরি করি। একেকবারে আট থেকে ন’টি বিভিন্ন ওজনের কেক তৈরি করা সম্ভব। ক্রেতাদের সন্তুষ্টিই আমাদের পুঁজি। সেজন্য গুণমান বজায় রাখার চেষ্টা করি। ক্রেতারা যেভাবে সাড়া দিচ্ছেন, তাতে আমি সন্তুষ্ট।
মালদহ শহর থেকে অল্পদূরে নিমাসরাই এলাকার বাসিন্দা গৃহবধূ মোনালিসা দাসও একজন হোম বেকার। তাঁর কথায়, প্রশিক্ষণ নিয়েই কেক তৈরির পেশায় এসেছি। বিভিন্ন সমাজমাধ্যমে নিজের তৈরি কেকের ছবি দিয়ে থাকি। ক্রেতারা অর্ডার দিলে দেরি না করে কেক বানিয়ে ফেলি। ইদানিং ফ্রুটকেকের চাহিদা বেড়েছে। কেক তৈরির বিভিন্ন উপাদান মালদহের বাজারেই মেলে। গুণগত মান বজায় রেখেও ন্যূনতম ১০০ টাকার মধ্যে ৪০০ গ্রাম ওজনের কেক তৈরি করে সরবরাহ করছি। ধীরে ধীরে কিছুটা হলেও ব্যক্তিগত খরচ জোগার করতে পারছি কেক বিক্রির মাধ্যমে।
মালদহ শহরের আরও কয়েকজন মহিলা হোম বেকার জানিয়েছেন, তাঁদের কেকের গুণগত মান যে কোনও বড় বেকারি বা প্রখ্যাত ব্র্যান্ডের থেকে কম নয়। বড় কেকের পাশাপাশি পিকনিকের মরশুমে কাপ কেক সরবরাহের অর্ডারও মিলছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।