যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
ছাত্রীদের তল্লাশির জন্য পরীক্ষা হলের গেটের পাশে অস্থায়ীভাবে একটি জায়গা ঘেরা হয়েছে। যা অতীতে কোনওদিন দেখা যায়নি। এই কড়া নজরদারির মধ্যে এদিন মোট ৫৮ জন পরীক্ষা দেন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের ডিন অব স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার ডাঃ অনুপম নাথগুপ্ত বলেন, রাজ্য স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের গাইডলাইন মতো এদিন পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন বিভাগের মোট ৫৮ জন পরীক্ষা দেন। এর মধ্যে চারজন সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা দিয়েছেন। শান্তিপূর্ণভাবে প্রথমদিনের পরীক্ষা শেষ হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পরীক্ষা ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে গাইড লাইন দেওয়া হয়েছে, সেই মতো সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। কলকাতা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষক পাঠিয়েছে। তাঁরা পরীক্ষার কয়েক ঘণ্টা আগে হলে প্রবেশের মুখে ছাত্র-ছাত্রীদের তল্লাশি করে দেখছেন। সিট অ্যারেঞ্জমেন্টেও এবার নতুনত্ব আনা রয়েছে। একজন ছাত্রের পাশে অন্য বিভাগের ছাত্রকে বসানো হয়েছে। একই বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের পাশাপাশি বা কাছাকাছি বসতে দেওয়া হয়নি। দু’জন পরীক্ষার্থীর মাঝে তিন ফুট করে ব্যবধান রাখা হয়েছে।