যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মাথাভাঙা-শীতলকুচি রাজ্য সড়ক বছর খানেক আগে সংস্কার করা হয়েছে। মসৃণ রাস্তা হওয়ায় যানবাহন বেপরোয়া গতিতে ছুটছে। এই রাস্তায় সম্প্রতি প্রচুর অটো চলাচল করছে। একইসঙ্গে রাজ্য সড়ক হলেও কয়েকশো টোটো দিনভর চলাচল করে। মাথাভাঙা-১ ও শীতলকুচি ব্লকের লক্ষাধিক মানুষ এই রাস্তা ব্যবহার করে। দিনের বেলায় কোনও কোনও সময় ব্যাপক যানজট হয়। ট্রাফিক পুলিসের দাবি, অটো ও টোটোচালকদের বার বার এনিয়ে সর্তক করা হলেও তা মানছেন না তাঁরা। যার কারণেই দুর্ঘটনা হচ্ছে। যদিও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ট্রাফিক পুলিসের নজরদারি ঠিক না থাকার কারণেই দুর্ঘটনা ঘটছে। আরও বেশি নজরদারির দাবি তুলেছেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে মাথাভাঙা থানার ট্রাফিক ওসি শ্যামল সাহা বলেন, শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাস্তাটি নতুনভাবে করা হয়েছে। কিন্তু রাস্তাটি সম্প্রসারণ হয়নি। রাস্তা চওড়া কম থাকার জন্যই ওভারটেক করতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে যানবাহন। আমরা নিয়মিত নজর রাখছি। তারপরও দুর্ঘটনা কমানো যাচ্ছে না। আসলে টোটো ও অটোর সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণেই এই সমস্যা। নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। এখানেই পরপর দুর্ঘটনা ঘটছে। - নিজস্ব চিত্র।