পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এই ঘটনায় গাজোল- ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি প্রধান উর্মিলা রাজবংশী বলেন, দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ঝামেলাকে কেন্দ্র করে যা ঘটেছে, প্রশাসনকে দেখতে বলব।
অভিযোগ, সোমবার শ্যামপুর গ্রামের বাসিন্দা লালচাঁদ প্রামাণিকের ওপর হামলা চালায় পরেশ সরকারের পরিবারের লোকেরা। এই ঘটনায় প্রামাণিক পরিবারের এক সদস্য আহত হয়ে মালদহ মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন। পরে পুলিস প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দুই পরিবারের বিবাদ মেটে।
কিন্তু মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে আহতকে খাবার দিতে যাওয়ার সময় শ্যামপুর গ্রামের বাসিন্দা সুরজিৎ প্রামাণিক ও মনোজ প্রামাণিকের ওপর ফের সরকার পরিবার হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন শ্যামপুর গ্রামের বাসিন্দারা। তাঁরা আকালপুর গ্রামের পরেশ ও বিশ্বনাথ সরকারের বাড়িতে হামলা চালান। বাড়িঘর ভাঙচুর করে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মালদহ জেলা পুলিসের ডিএসপি (ডিএনটি) রবীন থাপার নেতৃত্বে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। আগুন নেভাতে আসে দমকলের একটি ইঞ্জিন।
শ্যামপুরের বাসিন্দা মমতা কুমারীর অভিযোগ, পুকুরটি সরকারি। কিন্তু সরকার পরিবার বারবার পুকুরটি তাদের বলে দাবি করে। এনিয়ে আদালতে মামলা চলছে। সোমবার ওরা আমাদের পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালালে একজন হাসপাতালে ভর্তি। সকালে ফের তারা হামলা করে।
এদিকে হামলার সময় থেকেই পরেশ সরকারের পরিবারের সদস্যরা পলাতক। মোবাইলে পরেশ বলেন, শ্যামপুরে ৮ বিঘার বেশি জায়গায় দুটি পুকুর রয়েছে। সেটা আমাদের। আমাদের কাগজপত্র রয়েছে। অতীতে থানায় জমা দিয়ে এসেছি। কাউকে মারধর করা হয়নি।