পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এই প্রথম মেডিক্যালে দেহদান হওয়াই আইনি প্রক্রিয়া শেষ করতে বেশখানিকটা সময় লেগে যায়। প্রায় সারাদিনই কেটে যায় সেই কাজে। রায়গঞ্জ থানার আইসি বিশ্বাশ্রয় সরকার বলেন, কিছু আইনি প্রক্রিয়া ও কাগজপত্র ঠিক করার বিষয় ছিল। আমরা পুলিস প্রশাসনের তরফ থেকে মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে যত দ্রুত সম্ভব কাগজপত্র তৈরি করে দিয়েছি। রায়গঞ্জ শহরে দেহদানের মত মহৎ কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন পুরপ্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস। তাঁর কথায়, মেডিক্যাল চিকিৎসা ও বিজ্ঞানকে উঁচু জায়গায় পৌঁছে দিতে নারায়ণবাবু তাঁর দেহ দান করেছেন, এটা খুব ভালো দিক। তাঁর আত্মার শান্তি কামনার পাশাপাশি পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল। এদিন রায়গঞ্জ মেডিক্যালের সুপার স্পেশালিটি বিল্ডিংয়ে নারায়ণবাবুকে শেষশ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর দেহ অ্যাম্বুলেন্স করে আব্দুলঘাটার অ্যাকাডেমিক বিল্ডিংয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। রায়গঞ্জ মেডিক্যালের অ্যানাটমি বিভাগের প্রধান রুদ্রদেব মেউর বলেন, নারায়ণবাবু তাঁর দেহ ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার জন্য দান করেছেন। আমরা সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করেছি।