পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের তহবিলের খরচ দেখাতে গিয়ে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা পঞ্চায়েতের তহবিলে ঢুকিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ফলে দেড় বছর ধরে ঠিকাদাররা হন্যে হয়ে ঘুরেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। ঠিকাদার বাবলু বর্মনের কথায়, দেড় বছর আগে কাজ শেষ করেছি। এখনও ৬৫ হাজার টাকা সিকিউরিটি ডিপোজিট ফেরত দেয়নি পঞ্চায়েত। এখন ঠিকাদারদের বকেয়া পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ কীভাবে মেটাবে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে টানাপোড়েন। বালুরঘাটের বিডিও সম্বল ঝাঁ বলেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলের দেবদূত বর্মন বলেন, বিজেপির বোর্ডের শেষের দিকে এই ঘটনা ঘটেছে। আমরা সমস্যার সমাধান করতে কয়েক মাস আগে বিডিও, ডিপিআরডিও-কে চিঠি দিয়েছিলাম। কিন্তু এখনও কোনও সমাধান হয়নি।
সরকারি কাজের টেন্ডার হলে কাজ শেষ হওয়ার পর বিলের কিছু টাকা আটকে রাখা হয়। ছ’মাসের মধ্যে যদি কাজ খারাপ হয়ে যায়, তবে ঠিকাদারকে নতুন করে সংস্কার করতে হয়। নাহলে সেই টাকা কেটে নেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এক্ষেত্রে অভিযোগ, পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা খরচের দিক থেকে একাধিক পঞ্চায়েত পিছিয়ে। এগিয়ে থাকতেই ঠিকাদারদের সেই টাকা খরচ হিসেবে দেখাতে পঞ্চায়েতের তহবিলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিজেপির প্রাক্তন প্রধান মেরিলা মুর্মু বলেন, পঞ্চাদশ অর্থ কমিশনের পুরো বিষয় পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক, এগজিকিউটিভরা দেখতেন। তাঁরাই এবিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবেন। আমি কিছুই জানি না।