পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
কৃষকদের অভিযোগ, এদিন সকাল থেকে সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্রে অপেক্ষা করলেও দুপুর পর্যন্ত মিলারের দেখা মেলেনি। পাশাপাশি প্রতি কুইন্টালে পাঁচ কেজি করে বাড়তি ধান নেওয়া হচ্ছে। মেশিন এবং সার্ভারের সমস্যায় মাঝেমধ্যেই ব্যাহত হয় ধান কেনাবেচা। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ধান বিক্রির জন্য নিয়ে এসে সমস্যার মুখে পড়তে হয় কৃষকদের। এদিন ক্ষুব্ধ কৃষকরা চোপড়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। ঘটনার জেরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
ধান বিক্রি করতে আসা কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা দূরদূরান্ত থেকে গাড়ি ভাড়া করে ধান বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছি। এই ধান বিক্রির প্রাপ্ত টাকার উপরেই নির্ভর করে পরবর্তী চাষের খরচ। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল থেকে বসে থেকেও দুপুর পর্যন্ত আমরা ধান বিক্রি করতে পারিনি। কৃষক এনামুল হক বলেন, ১৮ কিমি দূর থেকে গাড়ি ভাড়া করে ধান নিয়ে এসেছি। দুপুর পর্যন্ত ধান বিক্রি করতে পারিনি। এদিকে দেরি হওয়ার ফলে গাড়ি চালকও বাড়তি ভাড়া চাইছেন। চোপড়া ধান ক্রয় কেন্দ্রের পারচেসিং অফিসার বিবেক সরকার অবশ্য বলেন, এদিন মিল মালিক একটু দেরিতে আসাতেই সমস্যা তৈরি হয়। পরে নিয়ম অনুযায়ী ধান কেনা হয়েছে। এখন আর কোনও সমস্যা নেই।