পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
নিয়ম অনুযায়ী, বিকেল সাড়ে তিনটেয় পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়া হয়। চারটের সময় স্কুল বন্ধ করার কথা বলা রয়েছে। কিন্তু সেসব মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। স্কুলে প্রাক প্রাথমিক থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ২৪ জনের বেশি পড়ুয়া। দু’জন শিক্ষক স্কুলে ছিলেন এদিন। দুপুর আড়াইটার আগে গিয়ে দেখা যায় স্কুল চত্বর ফাঁকা। কোনও পড়ুয়া নেই সেখানে। একাধিক ঘরে তালা ঝুলছে। স্কুলের বারান্দায় প্রধান শিক্ষক পিঙ্কু রায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। কেন সাড়ে তিনটের আগে বিদ্যালয় ছুটি দেওয়া হল? একজন শিক্ষক অনুপস্থিত, তিনি কি ছুটি নিয়েছেন? প্রশ্ন করতেই প্রধান শিক্ষক বলেন, পুকুর নিয়ে ওই গ্রামের সঙ্গে পাশের গ্রামের ঝামেলা হয়েছে। সেজন্য পড়ুয়ারা ভয়ে ছিল। তারা ছুটি চায় বলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একজন শিক্ষক ছুটিতে রয়েছেন।
গাজোল সার্কেলের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রশান্ত রায় ছুটিতে রয়েছেন। এদিন তাঁর জায়গায় দায়িত্বে ছিলেন মালদহ সার্কেলের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক ভরত ঘোষ। তাঁর কথায়, সময়ের আগে ওই স্কুলে ছুটি দেওয়ার বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। একজন শিক্ষক গরহাজির থাকার বিষয়েও আমাদের কিছু জানানো হয়নি। তাঁর বক্তব্য, গ্রামের ঝামেলা নিয়ে অসুবিধা হলে সার্কেলকে জানাতে হবে। সেটাও জানানো হয়নি।
মালদহ ডিপিএসসি চেয়ারম্যান বাসন্তী বর্মন বলেন, এমনভাবে আগে স্কুল ছুটি দিতে পারেন না প্রধান শিক্ষক। খোঁজ নিয়ে খতিয়ে দেখা হবে।