কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
ধানতলায় জাতীয় সড়কের পাশে ৫০০ মিটার এলাকাজুড়ে দোকানপাট আছে। ওই এলাকায় জাতীয় সড়কের অবস্থা বেহাল হয়ে গিয়েছিল। ফলে নতুন করে সড়ক নির্মাণের জন্য ফোরলেনের পূর্ব দিকের লেনের পিচের চাদর তুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কার্যত খুঁড়ে রাখা হয়েছে ওই এলাকা। ফলে যানবাহন চলাচল করলে প্রচুর ধুলো উড়ছে। সড়কের পাশের দোকানদার, ক্রেতা, বাসিন্দারা ধুলোয় নাকাল হচ্ছেন। গাইসাল-১ পঞ্চায়েত প্রধান নাফিসা আলমিনের আত্মীয় হাফিজুর রহমান বলেন, ৪-৫ দিন থেকে সড়ক খুঁড়ে রেখেছে। কিন্তু, তারপর আর কাজ করছে না।
ধুলো যাতে না ওড়ে সেজন্য জলও দিচ্ছে না। জনবহুল এলাকার সর্বস্তরের মানুষ ধুলোর কারণে সমস্যায় পড়ছেন। প্রতিবাদ জানাতে এদিন অবরোধ করা হয়েছিল।
বাসিন্দারা বলছেন, প্রথমে ফাঁকা এলাকাগুলিতে সড়ক খোঁড়ার কাজ করা উচিত ছিল। তা না করে, প্রথমে জনবহুল এলাকায় সড়ক খুঁড়ে ফেলে রেখেছে। এদিন স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে ব্যবসায়ী সমিতিও বিক্ষোভে সামিল ছিল। ধানতলা ব্যবসায়ী সমিতির অন্যতম সদস্য শ্রবণ আগারওয়াল বলেন, ধুলোর কারণে ব্যবসা মার খাচ্ছে। সড়ক লাগোয়া দোকানগুলিতে দিনভর ধুলো ঢুকছে। এতে কেউ কেউ দোকান খুলছেন না। ফুটপাতের ব্যবসায়ীরাও ধুলোর জন্য দোকান খুলতে পারছেন না। বাড়ির জানালা খোলারও উপায় নেই। চর্মরোগ ও অ্যালার্জি হচ্ছে অনেকের।
বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, পুলিসের আশ্বাসে অবরোধ তুলে দেওয়া হয়েছে। এরপর পুলিস দু’দিকেই ব্যারিকেড দিয়ে খুঁড়ে রাখা সড়কে যানচলাচল বন্ধ করে দেয়। ওই এলাকায় এখন একটি লেন দিয়েই দু’দিকের যানবাহন চলাচল করছে। দুপুরের দিকে সড়কে জলও দেওয়া হয়েছে। এতে আপাতত সমস্যার সমাধান হয়েছে।