কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
মাদক পাচার মামলায় যারা জামিন পেয়েছে, তাদেরই ক্যারিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মূলত যুবকরা মোটা টাকার জন্য মাদক পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এমনই তথ্য পেয়েছে পুলিস। যারা ক্যারিয়ার হিসেবে কাজ করছে, তারা একে অপরকে না চেনায় গাঁজা পাচারের মূল পান্ডাকে ধরা যাচ্ছে না। যদিও গাজোল থানার এক পুলিস আধিকারিকের বক্তব্য, তদন্ত চলছে। নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে। মাদক কারবারের মূল মাথাকে খোঁজার চেষ্টা চলছে।
গাঁজা পাচারে গত একসপ্তাহে যে তিনজন গ্রেপ্তার হয়েছে, তাদের বাড়ি ইংলিশবাজার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। মালদহ জেলার সবচেয়ে বড় ব্লক গাজোল। একাধিক জাতীয় সড়ক এবং রাজ্য সড়ক রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো। ওই ব্লকের সড়কগুলি দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যাওয়া একেবারেই সহজ। এই রাস্তাগুলিতে পুলিস সজাগ রয়েছে। গত ১৮ নভেম্বর ৮১ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে ইংলিশবাজারের এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিস। তার কাছে ১৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। ২২ নভেম্বর ওই ব্লকের ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের ভুটভুটি করে যাচ্ছিল দুই ব্যক্তি। তাদের গাড়ি থেকে ৭৮ কেজি গাঁজা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তারা উত্তর দিনাজপুর থেকে মুর্শিদাবাদের দিকে গাঁজা নিয়ে যাচ্ছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে। এর আগেও জুনের শেষে এক বাইক চালককে আটক করে গাঁজা উদ্ধার করে পুলিস।