কাজকর্মের ক্ষেত্রে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ক্রীড়াবিদদের সাফল্য লাভের সম্ভাবনা। পারিবারিক ক্ষেত্রটি মোটামুটি থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয়দের অভিযোগ, ছেলে এবং পুত্রবধূ প্রতিনিয়ত ওই বৃদ্ধার উপরে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালাতেন। এক ছেলে গ্রামের বাড়িতে থাকেন। অন্য ছেলে গ্রামের বাইরে রয়েছেন। বৃদ্ধার নামে প্রায় ৩০ বিঘা জমি রয়েছে। বিপুল সম্পত্তি দখলে পেতেই বৃদ্ধাকে খুন করা হয়েছে বলে সন্দেহ করছেন বাসিন্দারা। ইতিমধ্যে স্থানীয়রা গঙ্গারামপুর থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দা দিব্যেন্দু সরকার বলেন, বৃদ্ধা সোজা হয়েই দাঁড়াতে পারেন না। তিনি আত্মহত্যা করেছেন বিশ্বাস করা সম্ভব নয়। বৃদ্ধার স্বামী নেই। এক ছেলে বাইরে থাকেন। সেই সম্পত্তি পেতে আর এক ছেলে ও পুত্রবধূ প্রায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করত। তারা খুন করেছে বলে সন্দেহ রয়েছে বলে আমরা গঙ্গারামপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। অভিযোগ অস্বীকার করে মৃতার পুত্রবধূ শম্পা সরকার বলেন, শুক্রবার রাতে শাশুড়ি মা খেয়ে ঘরে ঢুকে যান। শনিবার সকালে দরজা না খোলায় আমাদের সন্দেহ হয়। জানলা দিয়ে উঁকি দিতেই দেখি তাঁর দেহ ঝুলছে। প্রতিবেশীদের খবর দিয়ে দরজা ভেঙে দেহ উদ্ধার করা হয়। গ্রামবাসীরা ভিত্তিহীন অভিযোগ করছেন। আমরা শাশুড়িকে খুন করিনি। তিনি আত্মহত্যা করেছেন। গঙ্গারামপুর মহকুমা পুলিস আধিকারিক দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, বিকইর এলাকায় বৃদ্ধার দেহ উদ্ধারের ঘটনার পর উত্তেজনা ছিল। পুলিস এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। গ্রামবাসীরা অভিযোগ দায়ের করে থাকলে তদন্ত করে দেখা হবে।