ব্যবসা ও পেশায় ধনাগম ভাগ্য আজ অতি উত্তম। বেকারদের কর্ম লাভ হতে পারে। শরীর স্বাস্থ্য ... বিশদ
এদিন শিলিগুড়ি, দার্জিলিং, কালিম্পং, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও উত্তর দিনাজপুরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে উত্তরকন্যায় বৈঠক করেন উদ্যানপালন মন্ত্রী। বৈঠকে ব্যবসায়ীরা একগুচ্ছ সমস্যার কথা তুলে ধরেন। কেউ বলেন, গবেষণাগারের অভাবে এখানে কমলালেবু, আনারস চাষ মার খাচ্ছে। ভুট্টা চাষ করেও লাভ হচ্ছে না। আবার কেউ কেউ বলেন, এখানে প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সরকারি সহযোগিতা সেভাবে মিলছে না। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাকরি ছেড়ে দিয়ে প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের ইউনিট গড়লেও এসজেডিএ’র কাছ থেকে জমি ব্যবহারের প্রয়োজনীয় অনুমতিপত্র মিলছে না। মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীরা এখানে মিষ্টিহাব ও প্যাকেজিং ইউনিট গড়ার দাবি করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
অসম ও বিহারের বাজার ধরার জন্য এখানে মিষ্টিহাব ও প্যাকেজিং ইউনিট, কমলালেবু, আনারস ও ভুট্টা পক্রিয়াকরণ ইউনিট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হবে। গবেষণাগার তৈরির বিষয়ে উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও আলোচনা করব।
এদিকে, ২০১৭ সালে কালিম্পংয়ে কফি চাষ শুরু হয় মাত্র দু’একর জমিতে। বর্তমানে এখানে চাষের জমির এলাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৪ একর। বার্ষিক কফি উৎপাদনের পরিমাণ ১৫ কুইন্টাল। জিটিএ, উদ্যানপালন দপ্তর ও বিশ্ববাংলার মাধ্যমে কালিম্পং কফি বাজারজাতও হচ্ছে। এর বাইরে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দার্জিলিংয়ের চিম্নিতে স্ট্রবেরি, বাগোরায় গ্রিন হাউজে সব্জি এবং সোনাদায় মাশরুম চাষ হচ্ছে।