ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
অন্যদিকে, এই ঝিলটির রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে বনদপ্তরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পরিবেশপ্রেমীরা। তবে শীঘ্রই খুকুলুং বনবস্তি খোলা এবং ঝিলটির রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে আশ্বাস দিয়েছে বনদপ্তর। প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরেই খুকুলং পিকনিক স্পট খোলার দাবি জানিয়ে আসছেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, পার্কটিকে কেন্দ্র করে এলাকার আদিবাসী মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন হচ্ছিল। তাঁদের মধ্যে কেউ দোকান করতেন কেউ আবার ট্যুরিস্ট গাইডের কাজ করতেন। কিন্তু বর্তমানে বন্ধ থাকায় স্থানীয়দের রুটিরুজিতে যেমন টান পড়েছে তেমনি পিকনিক স্পটটির জন্য নির্মিত ভবনগুলি পড়ে পড়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ঘরগুলির জানালা-দরজা চুরি হতে শুরু করেছে।
বনদপ্তরের নাথুয়া রেঞ্জের রেঞ্জার চন্দন ভট্টাচার্য বলেন, খুকুলুং পার্ক কবে খুলবে তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তবে জানুয়ারির দিকে খোলার কথা রয়েছে। পরিবেশপ্রেমী তথা শিক্ষক গুণময় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, একটা সময় ভালো সংখ্যক পরিযায়ী পাখি এলেও ঝিলটি সংস্কারের অভাবে এখন আর তেমন আসে না। ঝিল সংস্কারে বনদপ্তরের উদ্যোগ নেওয়া উচিত। পরিবেশপ্রেমী প্রদীপ্ত রায় বলেন, এখানে নেচার ক্যাম্প করা হলে এলাকার পড়ুয়ারা সেখানে গিয়ে প্রাকৃতিক এবং পরিযায়ী পাখির সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে। বিশেষ করে ঝিলটি সংস্কারের প্রয়োজন।
(পানায় ভরেছে ইকোপার্কের ঝিল। - নিজস্ব চিত্র।)