ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
একইভাবে বুধবার কোচবিহার জেলা পুলিস উইনার্স টিমকে ১৫টি সাইকেল দিয়েছে। পুলিস সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্যের উপস্থিতিতে জেলা পুলিসলাইনে সাইকেলগুলি টিমের সদস্যদের দেওয়া হয়। জেলার ৩৫জন উইনার্স টিমের সদস্যকে এই সাইকেল দেওয়া হচ্ছে। সদর মহকুমায় ১৫ ও বাকি চারটি মহকুমায় পাঁচটি করে সাইকেল থাকবে।
এতদিন গাড়ি ও স্কুটারেই জলপাইগুড়ি শহরে টহল দিতেন পুলিসের উইনার্স টিমের সদস্যরা। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের সামনে থেকে পার্ক কিংবা নদীর পাড়ে নেশার ঠেক ভাঙতে দিনে-রাতে পৌঁছে যেতে দেখা যেত কালো ইউনিফর্ম পরিহিত উইনার্স টিমের মহিলা পুলিসকর্মীদের। এবার থেকে স্কুটার ও গাড়ি থাকলেও বেশিরভাগ সময় তাঁরা সাইকেলে চেপেই শহরে টহল দেবেন বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ি জেলা পুলিস সুপার। তিনি বলেন, উইনার্স টিমের কাজ শহরে ঘুরে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। এখন থেকে ইলেকট্রিক সাইকেলে চেপেই বেশিরভাগ সময় টহল দেবেন। শহরবাসীর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিবেশ সংরক্ষণের ব্যাপারে প্রচার চালাবেন। এরই মধ্যে দিয়ে উইনার্স টিমের নতুন পরিচয় হবে ‘গ্রিন উইনার্স’।
জেলা পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, সাইকেলে টহল দেওয়ার ব্যাপারে একাধিক উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, পরিবেশ দূষণ ঠেকানো। দ্বিতীয়ত, এতে শরীরচর্চাও হয়ে যাবে বাহিনীর।
জলপাইগুড়ি পুলিস সুপার জানিয়েছেন, পিঙ্ক পুলিসের গাড়ি এবং উইনার্স টিমের স্কুটার থাকছে, সেগুলি প্রয়োজনে ব্যবহার করা হবে। কিন্তু সাধারণ মানুষের মধ্যে পরিবেশের ব্যাপারে সচেতনতা বাড়াতে উইনার্স টিম বেশিরভাগ সময় সাইকেলে টহল দেবেন। উইনার্স টিম জলপাইগুড়িতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা ভালো কাজ করছে। রাস্তায় মহিলা ও শিশুদের নিরাপত্তায় তাদের আরও বেশি করে নজর রাখতে বলা হয়েছে। পথচলতিরা বিপদে পড়লে উইনার্স টিমকে পাশে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।