ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
১৯৭৬ সালে তৈরি হওয়া শরৎচন্দ্র মিনি মার্কেটটি ১৯৯৫ সালে পুরসভার আওতায় আসে। তার আগে মঙ্গলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে ছিল। বহু পুরনো মার্কেটটি ভগ্নদশায় ছিল। চলতি বছরের ১ মার্চ নতুন করে নির্মাণ শুরু হয়। সেই কাজ দ্রুত শেষ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে মার্কেটের নতুন ভবন তৈরি করছে পুরসভা। শরৎচন্দ্র মার্কেটের কোষাধ্যক্ষ জীবন সাহা বলেন, এর আগে আমরা ১ কোটি টাকা দিয়েছি। ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে মধ্যে আরও ১ কোটি আমরা দেব।
শরৎচন্দ্র মার্কেটের কোষাধ্যক্ষের সংযোজন, আমরা দোকান ভেঙে অস্থায়ী মার্কেটে খুব কষ্টে রয়েছি। ইঁদুরের উৎপাত খুব। ব্যবসায়ীরা দ্রুত কাজ শেষের দাবি জানিয়েছেন। মার্কেটে পৃথকভাবে মাছের এবং মাংসের দোকান হবে। পাশে পুরসভা পার্কিং ব্যবস্থা করবে। পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, এই মার্কেট বহুবছর জরাজীর্ণ ছিল। তা ভেঙে আধুনিক মার্কেট তৈরি হচ্ছে।