প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুজো কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন, প্রথম বছরেই ময়নাগুড়িবাসীর গা হিম করা ছমছমে এক পরিবেশ তুলে ধরতে চলেছেন তাঁরা। বিভিন্ন গাছপালা, কাঠ, বাঁশ সহ নানান সামগ্রী দিয়ে তৈরি করা হয়েছে মণ্ডপ। হাসপাতালপাড়ার বাসিন্দা বিরাজ সাহা থিমটির কারিগর। প্রতিমা ও ভূতের মডেল তৈরি করেছেন গোবিন্দ মহন্ত। মণ্ডপ তৈরি করেছেন শুভঙ্কর দাস। আলোকসজ্জার কাজ করেছেন সুখচাঁদ মজুমদার। থিমের উপর নির্ভর করে আলোর কারসাজি করা হয়েছে।
হাসপাতালপাড়া মহিলা শ্যামাপুজো কমিটির পুজো মণ্ডপে প্রবেশ করার মুখে দেখা যাবে কঙ্কাল। এরপর ভিতরে ঢুকতেই চোখের সামনে বিভিন্ন ভূত দেখা যাবে। থাকছে স্কন্ধকাটা প্রকাণ্ড একমহিষের মুখ। মণ্ডপের ভিতরের গা ছমছমে আওয়াজ। কিছু দূরেই দেখা যাবে একটি ডাইনি, যে কি না মানুষের হাড়গোড় রান্না করছে। গাছে ঝুলে আছে মানুষের মাথা। পাশেই দাঁড়িয়ে ব্রহ্মদৈত্য। মাঝে একটি ভূত ক্রমাগত ডাকছে মণ্ডপে আসা মানুষকে। ভূতুড়েবাড়ির আনাচে-কানাচে বিষধর সাপ। এদিকওদিক দাঁড়িয়ে শিয়াল। বাড়ির উপরে বাদুড়ের দল। পুজো কমিটির পক্ষে সৌরমিতা দাস বলেন, এ বছর আমরা প্রথম পুজো শুরু করলাম। আশা করছি, দর্শনার্থীরাএখানে এসে এক অন্য অনুভূতি নিয়ে ফিরবেন।