সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৪০ সালে ধুমাবতী পেটকাটি শ্রী শ্রী চণ্ডীমাতা মন্দির স্থাপিত হয়েছিল। সেই হিসেবে এই বছর এই পুজোর ৮৫ তম বর্ষ। তবে অনেকের মতে মন্দির স্থাপনের অনেক বছর আগে থেকেই পেটকাটি মায়ের পুজো হয়ে আসছে কালীপুজোর দিন। যেখানে পেটকাটি মন্দির স্থাপিত তার পাশে জমিতে লাঙল দিচ্ছিলেন এলাকার বাসিন্দা করহাল রায়। সেই সময় এই মূর্তিটি মাটির নীচ থেকে উঠে আসে। পরবর্তীতে করহাল রায়কে স্বপ্নে পুজো করার নির্দেশ দিয়েছিলেন মা। আর এরপর থেকেই শুরু হয় পুজো।
মন্দির তৈরির জন্য জমি দান করেছিলেন পবনা রায়, থেলথেলা রায়, করহাল রায়। বর্তমানে এই পুজো কমিটির সম্পাদক করহাল রায়ের নাতি রতন রায়। পুজোর মূল দায়িত্বে রয়েছেন রতন রায়ের বাবা নরেন রায়। রতনবাবু বলেন, উত্তরবঙ্গের বিভিন্নপ্রান্ত ছাড়াও দক্ষিণবঙ্গ থেকেও পুজোর দিন এখানে ভক্তরা আসেন। দু’দিনের মেলাও বসে মন্দির চত্বরে। এই ঠাকুর অত্যন্ত জাগ্রত। পুজোর পরের দিন সারাদিন প্রসাদ বিতরণ করা হয়। এবারও প্রসাদ বিতরণ করা হবে। ওয়ার্ড কাউন্সিলার রিম্পা রায় বলেন, অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে এই পুজো করা হয়ে থাকে। বহুবছর ধরে এই পুজো হয়ে আসছে। -নিজস্ব চিত্র।