সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
পুরসভার চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কর্মচারীদের বকেয়া মেটানোর উদ্যোগ নেন চেয়ারম্যান। পাশাপাশি অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক ও কর্মচারীদের বকেয়া পেনশন, গ্র্যাচুইটি মেটানোর উদ্যোগ নেন। সেই সঙ্গে পুরসভার গাড়ির জ্বালানি খরচ বিগত দিনের তুলনায় অর্ধেকে নামিয়ে এনেছেন তিনি।
রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর কর্মচারীদের বকেয়া মেটানোর কাজ দ্রুততার সঙ্গে শুরু করি। অবসরপ্রাপ্তদের বকেয়া পেনশন আগেই মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন তাঁরা নিয়মিত পেনশন পান। ২০১৪ সালের পর থেকে যেসব অবসরপ্রাপ্তদের গ্র্যাচুইটি বকেয়া ছিল তাঁদের ধীরে ধীরে বকেয়া মেটানো হচ্ছিল। মাত্র ১৯ জনের বকেয়া বাবদ ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা ছিল। এদিন সেটিও মিটিয়ে দেওয়া হল। এখন থেকে পুরসভার কোনও কর্মচারী অবসর নিলে, ওই দিনেই তার গ্র্যাচুইটির চেক হাতে তুলে দেওয়া হবে।
অবসরপ্রাপ্ত পুরকর্মী বিশ্বজিৎ রায় বলেন, ২০১৪ সাল থেকে গ্র্যাচুইটির টাকা পাচ্ছিলাম না। নতুন চেয়ারম্যান আসার পর তিনি বকেয়া মেটানোর বিষয়ে উদ্যোগী হন। আমরা বকেয়া টাকার চেক হাতে পাওয়ায় খুবই খুশি। কল্পনা মোদক বলেন, দুই বছর আগে অবসর নিয়েছি। কিন্তু গ্র্যাচুইটির টাকা বকেয়া ছিল। এদিন বকেয়া প্রাপ্য পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। - নিজস্ব চিত্র।