ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ডাঃ প্রবীরকুমার দেব বলেন, নিরাপত্তার জন্যই কর্মীসংখ্যা বাড়ানো হলো। প্রশিক্ষনের বিষয়টি পুরোটাই জেলা পুলিস দেখছে। এদিন থেকে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণ সাতদিন ধরে চলবে।
জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিরাপত্তা দায়িত্ব একটি বেসরকারি সংস্থার হাতে রয়েছে। তবে, জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে সম্প্রতি কিছু ঘটনার পর জেলা পুলিস ওসি পদাধিকারী এক অফিসারের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিস কর্মী মোতায়েন করেছে। কিন্তু, কলেজ এবং হাসপাতালের ভিতরের নিরাপত্তা জোরদার করবেন এই ৭০ জন নিরাপত্তা কর্মী। এদিনের প্রশিক্ষণে হাসপাতালের নিরাপত্তা বিষয়ক সমস্ত কিছু বোঝানো হয়। অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, কোন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করতে হবে তা বোঝানো হয়।
অতিরিক্ত পুলিস সুপার সৌভনিক মুখোপাধ্যায় বলেন, এরা সকলেই বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থার কর্মী। মেডিক্যাল কলেজে এর আগে যারা নিরাপত্তা নিয়ে কাজ শুরু করেছেন তাঁদেরও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। মাসখনেক আগে মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে নামের তালিকা পাঠানো হয়েছিল। সেই তালিকা ধরে ভেরিফিকেশনের পরেই নিয়োগ করা হয়েছে। এবার নতুন করে মহিলা পুরুষ মিলিয়ে ৭০ জন কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এরা প্রশিক্ষিত নয় সেটা বলা যাবে না। তবে হাসপাতালের নিরাপত্তা বিষয়ক যে প্রথাগত প্রশিক্ষণ আছে সেটাই দেওয়া হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র।