ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
দুর্গতদের একাংশ পর্যাপ্ত প্রশাসনিক সাহায্য না পাওয়ার অভিযোগ করছেন। বৃষ্টি হলে ত্রিপল খাটিয়ে থাকবেন, সেই ব্যবস্থাটুকুও নেই বলে জানিয়েছেন তাঁরা। বাসিন্দাদের খাবার না জুটলেও প্রশাসন থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিরা এলাকায় পা দেননি বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের।
ভাঙন দুর্গত ফিরোজা বিবির কথায়, ভাঙনে আমাদের ভিটেমাটি, সম্পত্তি তলিয়ে গিয়েছে। নদীর ধারে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদকে নিয়ে কীভাবে থাকব? ভোটের সময় ভাঙন রোখার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। এখন আর আমাদের পাশে কেউ দাঁড়াচ্ছে না। আমরা ত্রিপল, চাল চাই না। পুনর্বাসনের জন্য স্থায়ী কলোনির দাবি জানাচ্ছি।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ মেনে নিয়েছেন তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মনিফুল আনসারী। তাঁর মন্তব্য, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ দেওয়া হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। হুকুমতটোলায় প্রতিনিধিরা পরিদর্শনে গেলেও এখানে কারও দেখা মেলেনি। ভাঙনের বিষয়টি সেচ দপ্তরকে বারবার জানালেও পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি বলে মনে হচ্ছে।
এবিষয়ে বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র বলেন, গোপালপুরের দুর্গত এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। সেচ দপ্তরের সঙ্গে কথা বলে জরুরি ভিত্তিতে কীভাবে কাজ করা যায়, তার ব্যবস্থা করব। ভাঙনে যাঁরা ভিটেমাটি হারিয়েছেন, রাজ্য সরকার পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করবে।