উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি। নতুন কর্মপ্রাপ্তির খবর পেতে পারেন। প্রেম প্রণয় যোগ। ... বিশদ
সোমবার দুপুর থেকে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করে সারাবাংলা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতি। ২৮ জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সেজন্য প্রস্তুতি দরকার। কিন্তু, এই আন্দোলনের জেরে সোমবার থেকেই লাটে উঠেছে সেই পরীক্ষার প্রস্তুত্তি। অস্থায়ী কর্মীরা কাজ বন্ধ রাখায় তিনদিন ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দপ্তরে কাজই হয়নি। সমিতির কর্মবিরতির জেরে বুধবারও প্রশাসনিক দপ্তরের সার্বিক কাজ ব্যহত হয়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় খুলতেই যে পরীক্ষা শুরু হবার কথা, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। পরীক্ষায় যাতে সমস্যা না হয়, সেজন্য কর্তৃপক্ষ আন্দোলন প্রত্যাহারের আবেদন করলেও তারা রাজি হননি।
এই ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দেবাশিস দত্ত বলেন, আমরা উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। সামনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা। এভাবে অস্থায়ী কর্মীরা কাজ বন্ধ রাখলে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব নয়। ওদের বেতন বৃদ্ধির দাবি নিয়ে আমরা সংবেদনশীল। আমরাও চাইছি দাবি পূরণ হোক। কিন্তু, উপাচার্য না থাকায় কর্মসমিতির বৈঠক করা যাচ্ছে না। ফলে সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। ইতিমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ চেয়ে নবান্নে ও রাজভনে চিঠি পাঠিয়েছে।
তবে এদিন সারাবাংলা তৃণমূল শিক্ষাবন্ধু সমিতির মুখপাত্র তন্ময় বাগচী এবং আহ্বায়ক রঞ্জিত রায় বলেন, আমাদের পিঠ দেওয়ালে থেকে গিয়েছে। বেতন বৃদ্ধির দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত রেজিস্ট্রারকে ঘেরাও চলবে। নিজস্ব চিত্র।