দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কয়েকজন আবাসিক ছাত্রী সম্প্রতি আশ্রমের সভাপতির বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ তুলেছিল। তারপর থেকেই ওই ব্যক্তি বেপাত্তা। এরইমধ্যে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসে আশ্রম ও ছাত্রছাত্রীদের আবাস বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। তারপরেই শুরু হয় ধুন্ধুমার। অভিযোগ, অভিভাবকদের একাংশ ও আবাসিক শিক্ষার্থীরা আশ্রমের আবাস ছাড়তে অস্বীকার করে। শুধু তাই নয়, বিক্ষোভ দেখানোর পাশাপাশি তাঁরা চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটি ও পুলিসকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি করেন। দু’টি গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। রাতে ওই ঘটনার জেরে একটি মামলা দায়ের করে পুলিস। শুক্রবার সেই মামলার প্রেক্ষিতে তিন অভিভাবককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ নিয়ে শুক্রবারও দিনভর উত্তেজনা ছিল আশ্রম চত্বরে। পুলিসের বিরাট বাহিনী এদিনও এলাকায় মোতায়েন রয়েছে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অভিভাবকদের বোঝানো হচ্ছে। তাতে কিছুটা কাজও হয়েছে। অন্যদিকে, আশ্রমের অভিযুক্ত সভাপতির স্ত্রী বলেন, আমার স্বামী নির্দোষ। অতীতেও তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত হয়েছিল। কিন্তু আদালত তাঁকে সসম্মানে মুক্তি দেয়। এবারও সত্য প্রকাশ্যে আসবে।