রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বেআইনি দখলদারি নিয়ে সরব হয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে কোচবিহার শহরের অধিকাংশ রাস্তার ধারের ফুটপাত দখল করে গজিয়ে উঠেছে দোকান।
জলাভূমি থেকে সরকারি জমি দখল। তারপরে হোটেল, দোকান, বহুতল ও নার্সিংহোমের মতো বেআইনি নির্মাণ। সোমবার নবান্নের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এনিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করায় এবার নড়েচড়ে বসল আলিপুরদুয়ার জেলা প্রশাসনও।
চলতি বর্ষার মরশুমে সোমবার রাত থেকে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিতে ভিজল জলপাইগুড়ি শহর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা। বিগত ২৪ ঘণ্টায় এখানে বৃষ্টি হয়েছে প্রায় ১৬৬ মিলিমিটার।
যুব তৃণমূল কংগ্রেস অফিসে সোমবার রাতে ভাঙচুর হয়। ওই ঘটনাকে ঘিরে রাতভর ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় জলপাইগুড়ি শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের দিগল বাজার চত্বরে।
দীর্ঘদিন আগে বালুরঘাট এয়ারপোর্ট তৈরি হলেও বিমান নামে না। লোকসভা ভোটের আগে এই ইস্যুতে রাজনৈতিক তরজা কম হয়নি। ফের এয়ারপোর্ট নিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের চিঠিতে চাপানউতোর শুরু হয়েছে।
আলিপুরদুয়ারের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে আজও পাকা সেতু না হওয়ায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে বাসিন্দাদের মধ্যে। ওয়ার্ডের ভারতনগরের সঙ্গে পঞ্চায়েত এলাকা চ্যাংপাড়ার সংযোগকারী রাস্তায় নোনাই নদীর উপর যাতায়াতের একমাত্র ভরসা সাঁকো।
মাথাভাঙা-২ ব্লকের ফুলবাড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপপ্রধান বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। আর এতে অঞ্চল অফিস দখল নিল তৃণমূল। গত সোমবার রাতে কোচবিহার জেলা পার্টি অফিসে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন প্রধান নৃপেন বিশ্বাস।
একের এক তোপ! দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে ক্ষোভ জানাতে বারবার আক্রমণ শানাচ্ছেন বিজেপির প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ লাহিড়ী। দলবদলু প্রার্থী মানস ঘোষের ভাবমূর্তি নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন তিনি।
ময়নাগুড়ি বাজারে যত্রতত্র গুমটি দোকান করা ব্যবসায়ীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জায়গা খালি করার নির্দেশ দেওয়া হল। মঙ্গলবার শহরের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে যৌথভাবে অভিযানে নামে ময়নাগুড়ি থানা ও পুরসভা।
এক সময় যে জলাভূমি এলাকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দিত, যার জল স্নান থেকে শুরু করে স্থানীয়রা দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করত, তাকে চেনা আজ দুষ্কর।
শতাব্দীপ্রাচীন নালাগোলা হাটে এখনও তৈরি হয়নি কোনও টিনের শেড বা ছাউনি। গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা- সারাবছরই ত্রিপলের নীচেই কাটিয়ে দিতে হয় ব্যবসায়ীদের। কোনও রকমে ত্রিপলের নীচে চলে বিকিকিনি।
বর্ষা এলেও বৃষ্টির দেখা নেই। যার জেরে মালদহের বিভিন্ন ব্লকে কৃষিকাজ করতে গিয়ে সমস্যা পড়তে হচ্ছে চাষিদের। আগামী এক সপ্তাহ বৃষ্টি না হলে ফসলে প্রবল ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, জলপাইগুড়ি ও সংবাদদাতা, ধূপগুড়ি: লোকসভা নির্বাচন মিটতেই শুরু তৎপরতা। রবিবার একযোগে ধূপগুড়ি মহকুমা আদালতের জন্য জমি পরিদর্শন ও পাহাড়পুরে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ কাজ তদারকি করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এবং বিচারপতি শম্পা সরকার। উপস্থিত ছিলেন পুলিস ও প্রশাসনের আধিকারিকরা। তাঁদের আশা, চলতি বছরই গোশালামোড় সংলগ্ন সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ শেষ হবে। চালু করা যাবে বিচার প্রক্রিয়াও। একইভাবে ধূপগুড়ি মহকুমা আদালত তৈরির কাজও দ্রুত শুরু হবে।
ভোটের কয়েকমাস আগে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পাহাড়পুরে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ কাজ দেখতে গিয়ে জানিয়েছিলেন, চলতি বছর আগস্ট মাসের মধ্যে নির্মাণ সম্পূর্ণ হবে। সেইমতো কাজ জোরকদমে চলছে। কিন্তু, ইলেকট্রিফিকেশন, সার্কিট বেঞ্চের অ্যাপ্রোচ রোড তৈরি এখনও বাকি। বিষয়টি এদিন প্রশাসনিক আধিকারিক ও নির্মাণ সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এদিন সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ শেষ হলেই আমরা নতুন ভবনে বিচারের কাজ শুরু করতে পারব। আগস্টে নির্মাণ সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বেশিরভাগ কাজ হয়ে গিয়েছে। নির্মাণ কাজে পিডব্লুডি ভালো কাজ করছে। জেলা প্রশাসনের সম্পূর্ণ সহযোগিতারও ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
এদিকে, ধূপগুড়িতে মহকুমা আদালত তৈরির জন্য তিনটি জায়গায় জমি পরিদর্শন করেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু সহ অন্যরা। ধূপগুড়ি নিয়ন্ত্রিত বাজারে কো-অপারেটিভের স্থান সহ দক্ষিণায়ণ ক্লাব সংলগ্ন পুরসভার থানা ময়দান ঘুরে দেখেন তাঁরা। ঝুমুর এলাকায় কৃষি খামারের জমিও তাঁরা দেখেন। ধূপগুড়িতে আদালতের জমি ও পাহাড়পুরে নির্মীয়মাণ সার্কিট বেঞ্চ সরেজমিন পরিদর্শন প্রক্রিয়ায় বিচারপতির সঙ্গে ছিলেন জেলাশাসক শমা পরভিন, অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি) প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য, জেলার পুলিস সুপার খণ্ডবাহলে উমেশ গণপত।
ভোটের কয়েকমাস আগে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পাহাড়পুরে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ কাজ দেখতে গিয়ে জানিয়েছিলেন, চলতি বছর আগস্ট মাসের মধ্যে নির্মাণ সম্পূর্ণ হবে। সেইমতো কাজ জোরকদমে চলছে। কিন্তু, ইলেকট্রিফিকেশন, সার্কিট বেঞ্চের অ্যাপ্রোচ রোড তৈরি এখনও বাকি। বিষয়টি এদিন প্রশাসনিক আধিকারিক ও নির্মাণ সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এদিন সার্কিট বেঞ্চের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি বলেন, অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ শেষ হলেই আমরা নতুন ভবনে বিচারের কাজ শুরু করতে পারব। আগস্টে নির্মাণ সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বেশিরভাগ কাজ হয়ে গিয়েছে। নির্মাণ কাজে পিডব্লুডি ভালো কাজ করছে। জেলা প্রশাসনের সম্পূর্ণ সহযোগিতারও ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
এদিকে, ধূপগুড়িতে মহকুমা আদালত তৈরির জন্য তিনটি জায়গায় জমি পরিদর্শন করেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু সহ অন্যরা। ধূপগুড়ি নিয়ন্ত্রিত বাজারে কো-অপারেটিভের স্থান সহ দক্ষিণায়ণ ক্লাব সংলগ্ন পুরসভার থানা ময়দান ঘুরে দেখেন তাঁরা। ঝুমুর এলাকায় কৃষি খামারের জমিও তাঁরা দেখেন। ধূপগুড়িতে আদালতের জমি ও পাহাড়পুরে নির্মীয়মাণ সার্কিট বেঞ্চ সরেজমিন পরিদর্শন প্রক্রিয়ায় বিচারপতির সঙ্গে ছিলেন জেলাশাসক শমা পরভিন, অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি) প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য, জেলার পুলিস সুপার খণ্ডবাহলে উমেশ গণপত।
