হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় এক বাসিন্দা টুম্পা মণ্ডল বলেন, আমরা প্রায় প্রতিদিন শিশুদের এই উদ্যানে নিয়ে এসে সময় কাটাই। কিন্তু, গত বর্ষায় উদ্যানের সীমানা পাঁচিলের একাংশ কূর্তির জলে তলিয়ে গিয়েছে। একবছরে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হল না। এবার পার্কের অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়বে। শিশুদের বিনোদনের জন্য এখানে আর বিকল্প কিছু নেই। ফলে আমরা চাই, বাঁধ দিয়ে পার্কটি বাঁচানো হোক।
পার্কের এক কর্মী ক্ষীতিশ রায় বলেন, পার্কের সীমানা প্রাচীর গতবছর কূর্তির জলোচ্ছ্বাসে ধসে গিয়েছে। বিষয়টি বনদপ্তরে জানানো হয়েছে। বনদপ্তরের উদ্যান ও কানন বিভাগের মাল ও নাগরাকাটা উদ্যানের দায়িত্বে থাকা বিট অফিসার গোপাল মাঝি বলেন, নাগরাকাটা পার্কের প্রোটেকশন ওয়ালের জন্য বোল্ডার সহ তারজালি বাঁধ তৈরি করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন এলেই দ্রুত বাঁধের কাজ শুরু করা হবে।
নাগরাকাটা পার্কের ধার ঘেঁষে যে কূর্তি ঝোরা রয়েছে, সেটি একটি পাহাড়ি ঝোরা। সারাবছর সেই অর্থে জল থাকে না। তবে বর্ষার মরশুমে ভয়াবহ চেহারা নেয় এই পাহাড়ি খরস্রোতা ঝোরা। ওই সময় আশেপাশের বাড়ি এমনকী দোকানে জল ঢুকে যায়। জলের স্রোতে গতবছর পার্কের ৫০ ফুট সীমানা প্রাচীর ভেঙে গিয়েছে।