হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
কালিয়াগঞ্জ ও হেমতাবাদ ব্লকের অনন্তপুর, ভাণ্ডার ও নওদা গ্রাম পঞ্চায়েতের সীমানায় এই সাঁকো। প্রতি বর্ষায় শ্রীমতী নদীতে জল বাড়লেই সাঁকোর প্রয়োজন হয়। প্রশাসনের উদ্যোগ নেই দেখে নিজেরাই যাতায়াতের ব্যবস্থা করতে বাধ্য হচ্ছেন বাসিন্দারা। গত সপ্তাহেই নতুন সাঁকো তৈরি করেছেন তাঁরা।
তালাই বৈশ্যর কথায়, প্রতিদিন শ’তিনেক লোক এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। বাপ, ঠাকুরদার আমল থেকে সেতু তৈরির দাবি উঠলেও কাজ হয়নি। ভোটের প্রচারে এসে নেতারা পাকা সেতু তৈরির প্রতিশ্রুতি দেন। কেউ কাজ করেন না। জমির ফসল ঘরে তোলা থেকে শুরু করে কুকরামনি হাট, বিদিশোল হাট, খনারহাটে নিয়ে যেতেও সমস্যা হয়। এছাড়া কালিয়াগঞ্জ শহরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বাঁশের সাঁকো তৈরি করা হয়েছে।
এলাকার বাসিন্দা তথা অনন্তপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন সদস্য প্রবীর বৈশ্য সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁর কথায়, এই সেতু অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ হাটে বাজারে যেতে এই রাস্তা ব্যবহার করা হয়। এর আগে ‘দিদিকে বলো’য় জানিয়েও কাজ হয়নি। এই সেতু তৈরিতে প্রশাসন ও জন প্রতিনিধিরা উদাসীন। কেন কাজ করা হচ্ছে না, গ্রামের বাসিন্দারা জানতেও পারেন না।
সেতু প্রসঙ্গে কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হিরন্ময় সরকারের মন্তব্য, বাঁশের সাঁকোটি হেমতাবাদ ও কালিয়াগঞ্জ ব্লকের সীমানায়। সেতুর দাবির কথা জানি। আগেও পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। সেতু করার চেষ্টা করা হবে। উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের সভাধিপতি পম্পা পাল বলেন, এলাকা পরিদর্শন করে বাসিন্দাদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।