বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
জেলার ১২৮টি পঞ্চায়েতের মধ্যে বিজেপির হাতে ছিল ২৪টি গ্রাম পঞ্চায়েত। লোকসভা নির্বাচনে পরাজয়ের পর ভেটাগুড়ি-১, ২, নয়ারহাট, মাতালহাট, বলরামপুর-২, পারডুবি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপির হাত থেকে তৃণমূলের হাতে চলে গিয়েছে। সেই তালিকায় এবার নতুন করে ঢাংঢিংগুড়ি পঞ্চায়েতটি যোগ হল। ফলে বিজেপির হাতে জেলায় আর ১৭টি পঞ্চায়েত রইল।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, এদিন ঢাংঢিংগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান বিজেপি ছেড়ে আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। ওই এলাকার আরও কিছু বিজেপি নেতা আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। ঢাংঢিংগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধানকে দলে নেওয়ার বিষয়ে আমাদের কিছু আপত্তি ছিল। কিন্তু মানুষের মতে প্রধান দলে এলে কাজে গতি আসবে। সেই কারণেই তাঁকে নেওয়া হল। এর আগেও বেশ কয়েকজন বিরোধী প্রধান আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। আর কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপির হাতে রয়েছে। সেগুলিও আমাদের হাতে চলে আসবে।
ঢাংঢিংগুড়ি পঞ্চায়েতের প্রধান মাম্পি সরকার দাস বলেন, উন্নয়নের স্বার্থে তৃণমূলে যোগ দিলাম। তাড়াহুড়ো করে সবকিছু হয় না। সবটা বুঝে নিয়ে তারপরেই যোগ দিয়েছি। বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, তৃণমূল চাপ সৃষ্টি করছে। পুলিসের ভয় দেখানো হচ্ছে। আমাদের প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে। এসব বেশিদিন চলবে না।