বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
যদিও চেয়ারম্যানের বক্তব্য, ওই জল বিশুদ্ধ। তিনি সার্টিফিকেটও দেখান বাম নেতাদের। উল্টোদিকে বামেদের দাবি, ওই সার্টিফিকেট দিয়েছেন পুরসভার ইঞ্জিনিয়ার। নিয়ম অনুযায়ী দেওয়ার কথা মাইক্রো বায়োলজিস্টের। সেবিষয়েও পুরসভার বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছে আরএসপি।
আরএসপি নেতা প্রলয় ঘোষ বলেন, লোকসভা নির্বাচনে বালুরঘাটে তৃণমূল ভোট কম পাওয়ায় ইচ্ছে করে অপরিশোধিত জল সরবরাহ করছে বালুরঘাট পুরসভা। শহরে আবর্জনার স্তুপ, মশার উপদ্রব বাড়লেও পদক্ষেপ নিচ্ছে না। আজ ডেপুটেশন দেওয়ার পর আমাদের একটি সার্টিফিকেট দেখানো হয়। সেটি দিয়েছেন পুরসভার ইঞ্জিনিয়ার। তিনি কেন এই সার্টিফিকেট দেবেন? এই সার্টিফিকেট দিতে পারেন মাইক্রো বায়োলজিস্ট। আমরা এনিয়ে ফের আন্দোলনে নামব।
গত প্রায় ১০ দিন ধরে শহরে ঘোলা পানীয় জল সরবরাহ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছিল। সেই জল নিয়ে আতঙ্ক ছড়ানোয় জোর আন্দোলনে নেমেছে আরএসপি। শনিবার বামেরা বিক্ষোভ দেখায়। মঙ্গলবার বিজেপিও বিক্ষোভ দেখাবে বলে জানিয়েছে।
পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, আমাদের বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, এই জল খাওয়ার যোগ্য। আতঙ্ক বা ভয়ের কিছু নেই। মিথ্যে অভিযোগের জন্য আরএসপির ভোট প্রায় শূন্যে ঠেকতে বসেছে। বালুরঘাট স্টেশনে বহু ট্রেন দেরিতে আসছে ও ছাড়ছে। বিজেপির বিরুদ্ধে বামেদের আন্দোলন নেই কেন? ওই সার্টিফিকেটের মূল্য আছে কিনা, তা তথ্য জানার অধিকার আইনের মাধ্যমে চাইলেই দিয়ে দেব।