মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
ব্লকের ১২টি পঞ্চায়েত এলাকার মানুষের চিকিৎসার ভরসা এই গ্রামীণ হাসপাতাল। প্রতিদিন প্রায় পাঁচশো মানুষ এখানে ডাক্তার দেখাতে আসেন। কিন্তু এই হাসপাতালে আসা রোগী ও তাঁদের পরিজনদের বিশ্রাম নেওয়ার জায়গার অভাব। এই সমস্যা সমাধানে কয়েক মাস আগে ইটাহারের বিধায়ক মোশারফ হুসেনের উদ্যোগে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের অর্থে একটি প্রতীক্ষালয় তৈরি হয় হাসপাতালের একপাশে। কিন্তু বিশ্রামাগারটি পাঁচমাস পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করা হয়নি। এবিষয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় সাহা ফোনে বিষয়টি শোনার পর কোনও মন্তব্য করতে চাননি।
হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে এসে গাছতলায় বসেছিলেন গোয়ালপাড়ার কনিকা সরকার, বালিয়াপাড়ার মন্টু রবিদাস। তিনি বলেন, গরমে ভীষণ সমস্যা হচ্ছে। বিশ্রামাগারের পাশের পরিবেশ এতটাই অপরিচ্ছন্ন যে, দুর্গন্ধে টেকা যায় না। বাধ্য হয়ে গাছতলায় আশ্রয় নিতে হয়।