মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
শুখা মরশুমে নদীতে জল কম থাকে। বর্ষায় সাঁকো দিয়ে নদী পারাপার চলে। কিন্তু জলের তোড়ে সাঁকো ভেসে গেলে ঘুরপথে যাতায়াত ছাড়া উপায় থাকে না। ভোটের সময় নেতারা আশ্বাস দিলে সেতু হওয়ার আশায় দিন গোনেন গ্রামবাসী। বাসিন্দারা বলেন, জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে সেতুর দাবি জানিয়ে আমরা ক্লান্ত। কেউ গুরুত্ব দেননি। সামনেই বর্ষা, ফলে চিন্তা বাড়ছে। এবারও সাঁকো ভেসে গেলে চরম দুর্ভোগ হবে। স্থায়ী সেতু থাকলে ভোগান্তি মিটত।
স্থানীয় বাসিন্দা হামিদুল মিয়াঁ, শিবু বর্মন বলেন, দুই ব্লকের বেশিরভাগ বসিন্দা কৃষিনির্ভর। দুর্বল সাঁকো দিয়ে কৃষিপণ্য লালবাজার কিংবা শীতলকুচিতে নিয়ে যাওয়া যায় না। সেতু নির্মাণ হলে দুই ব্লকের মধ্যে সহজে যাতায়াত করা যাবে। তাই কৈলাসের ঘাটে সেতু চাই। লালবাজার পঞ্চায়েতের প্রধান অনিমেষ রায় বলেন, বাসিন্দাদের দাবি পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদকে জানানো হয়েছে।
লালবাজার পঞ্চায়েতের বাসিন্দা তথা শীতলকুচি পঞ্চায়েত সমিতির প্রাণী ও মৎস্য কর্মাধ্যক্ষ সাজ্জাদ রহমান বলেন, আমরাও চাই কৈলাসের ঘাটে দ্রুত সেতু তৈরি হোক। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানিয়েছি। নিজস্ব চিত্র