মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
সুকুমার রায়, কাঞ্চন বাগচির মতো স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, উদ্বোধনের পর পার্কটি কয়েকদিন ভালোভাবে চলেছে। কিন্তু তারপর থেকে পার্কের চেহারা বদলে যায়। কিছু ব্যবসায়ী প্রায়ই দোকানের যাবতীয় আবর্জনা পার্কের গেটে এসে ফেলে যাচ্ছেন। সামনে রয়েছে একটি প্রাথমিক স্কুল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এই আবর্জনার জন্য মশা-মাছির উপদ্রব বেড়েছে। প্রশাসনের কাছে আবেদন, দ্রুত পার্কটি সংস্কার করলে ভালো হয়।
প্রাক্তন উপপ্রধান তথা বেলাকোবা পার্কের সম্পাদক অমলেন্দু ভৌমিক বলেন, গত বছর মে মাসে পার্কটি বনদপ্তরের কর্তারা পরিদর্শন করে যান। নির্বাচনের কারণে পার্কের সংস্কার করা যায়নি। নির্বাচন শেষ হলেই যত দ্রুত সম্ভব, পার্কটি সংস্কার করা হবে। আবর্জনা ফেলা বন্ধ করা হবে।
পার্কের গেটের পাশে নতুনভাবে তৈরি হয়েছে কলেজপাড়ার উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্র। রয়েছে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। পার্কের গেটের সামনে দূষণ হলে সেগুলিতেও প্রভাব পড়তে বাধ্য। এ বিষয়ে রাজগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রুপালি দে সরকার বলেন, পার্ক সংস্কারের জন্য কমিটি আছে। কেন সংস্কার হচ্ছে না, সে বিষয়ে কথা বলব। পাশাপাশি আবর্জনা ফেলতে নিষেধ করা হবে। নিজস্ব চিত্র