মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
ছেলেকে খুঁজতে মানিকচক থানা, মালদহ জেলা পুলিস এমনকী ভবানী ভবনেও অভিযোগ করেছে ইন্দ্রনীলের পরিবার। অভিযোগ, কানপুরের গঙ্গাঘাট থানায় ছেলের খোঁজে গেলে পুলিসের হয়রানির শিকার হতে হয় ইন্দ্রনীলের বাবা সাধন ও মা জয়শ্রী ঝাকে।
পেশায় ইঞ্জিনিয়ার ইন্দ্রনীল পানিপথ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ১৯ এপ্রিল নিখোঁজ হয়ে যান। দু’দিন ধরে ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ না হওয়ায় মানিকচক থানায় নিখোঁজ সংক্রান্ত অভিযোগ করেন ইন্দ্রনীলের বাবা-মা। মানিকচক থানার পুলিস ইন্দ্রনীলের মোবাইলের লোকেশন ট্র্যাক করে জানতে পারে তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে বেশ কিছু টাকা কানপুরের এক মহিলার অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে। সেই সূত্র ধরেই ছেলের খোঁজে কানপুরের উদ্দেশে রওনা হন সাধন-জয়শ্রী। অভিযোগ, সেখানকার গঙ্গাঘাট থানা প্রথমে মিসিং ডায়েরি নিতে চায়নি। পরে অবশ্য অভিযোগ নেয়।
গঙ্গাঘাট পুলিস সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে জানতে পারে, কানপুরে টোটোয় ইন্দ্রনীলকে অজ্ঞান করে দেওয়া হয়। তদন্তে নেমে পুলিস ওই টোটোচালককে আটক এবং ইন্দ্রনীলের ফোন উদ্ধার করে। কিন্তু ইন্দ্রনীলের খোঁজ পায়নি পুলিস। পুলিস সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ নিখোঁজ যুবকের মা জয়শ্রীর। বলেছেন, আমরা সব তথ্য দিলেও যোগী রাজ্যের পুলিস ছেলেকে পেতে সাহায্য করছে না। মানিকচক থানার এক আধিকারিক বলেন, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।