মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে নদীসিকে শৌচালয় নির্মাণ শুরু হয় মাস দুয়েক আগে। অভিযোগ, নির্মাণকাজ চলাকালীন সেই শৌচালয় ভাঙচুর করে স্থানীয় কয়েকজন। অভিযোগের ভিত্তিতে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে হেফাজতে নেয় পুলিস। কংগ্রেসের অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যের স্বামীর জন্যই নাকি জেল খাটতে হয় ওই দু’জনকে।
জামিন পেয়েই কংগ্রেস কর্মীরা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য মুসলিমা খাতুনের স্বামীর সঙ্গে মাঝে মধ্যে বাকবিতণ্ডায় জড়ায়। শুক্রবার রাতে দু’পক্ষ সালিশি সভায় বসে। অভিযোগ, সভা শেষে মুসলিমার স্বামী মিন্নাতের উপর হামলা চালায় মাসুদ আলি, মেহবুব আলি, সুলতান আলি, সামাদ আলি সহ ন’জন কংগ্রেস কর্মী।
চাঁচল ১ পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য তৃণমূলের মুসলিমার অভিযোগ, এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ হলেই কংগ্রেসের লোকজন কাটমানি দাবি করে। না দিলে কাজে বাধা দেয় এবং ভাঙচুর চালায়। এর আগে ঠিকাদারের অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের জেল হয়। সেই প্রতিশোধ নিতে আমার স্বামীকে মারধর করে।
অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। যদিও কাটমানির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন চাঁচল ১ ব্লক কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কাজি আতাউর রহমান। তাঁর বক্তব্য, নিম্নমানের কাজ হওয়ায় মানুষ প্রতিবাদ করেছিলেন। তৃণমূল প্রভাব খাটিয়ে প্রতিবাদীদের জেলে পাঠিয়েছে।
ব্লক তৃণমূল নেতা অশোক সাহার দাবি, কংগ্রেস আগে পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতিতে ছিল। এখন আমাদের দখলে। কিন্তু কংগ্রেস আগের মতো দাপট দেখাতে চাইছে।