গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদহ: সোনার দোকানে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে এবার ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস বসানোর পরামর্শ দিল মালদহ পুলিস। বুধবার রাতে জেলার ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির সঙ্গে জেলা পুলিসের কর্তারা একটি বৈঠক করেন। মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্সের ভবনে আয়োজিত ওই বৈঠকে জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার (সদর) সম্ভব জৈন সহ অন্যান্য আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই ডিভাইস বসানোর কথা বলা হয়। ডিভাইস পিছু ১৫ হাজার টাকা করে খরচ পড়বে বলে পুলিস আধিকারিকরা জানান। যদিও বিষয়টি নিয়ে মালদহের পুলিস সুপার প্রদীপকুমার যাদব বা অন্যান্য আধিকারিকরা সংবাদমাধ্যমের কাছে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। এক পুলিস আধিকারিক বলেন, সম্প্রতি জেলার একাধিক সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। সেই কারণে আমরা ব্যবসায়ীদের ওই ডিভাইস বসানোর জন্য বলেছি। দোকানে দুষ্কৃতী হানা দিলে ব্যবসায়ীরা ডিভাইসের সুইচ টিপে দিলেই থানায় খবর পৌঁছে যাবে। পুলিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারবে। তবে বিষয়টি বাধ্যতামূলক নয়। ব্যবসায়ীরা রাজি থাকলে আমরা ব্যবস্থা করে দেব। আপাতত ইংলিশবাজার শহরের ব্যবসায়ীদের দোকানে ডিভাইস বসানোর জন্য বলা হয়েছে। আগামী দিনে জেলার অন্যান্য থানা এলাকাতেও ব্যবসায়ীদের ওই পরামর্শ দেওয়া হবে।
বঙ্গীয় স্বর্ণ শিল্পী ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা সম্পাদক উজ্জ্বল সরকার বলেন, ডিভাইস পিছু এককালীন ১৫ হাজার টাকা করে খরচ পড়বে। সেটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও পরবর্তীকালে দফায় দফায় খরচ হবে। বড় ব্যবসায়ীদের পক্ষে ওই ডিভাইস বসানোর ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হবে না। কিন্তু খুচরো ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা ওই খরচ করতে পারবেন না। ইংলিশবাজার শহরে প্রায় ২৫০টি সোনার দোকান রয়েছে। সকলের পক্ষে তা বসানো সম্ভবও নয়। বঙ্গীয় স্বর্ণ শিল্পী ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা সম্পাদক জানান, ডিভাইস নিয়ে আমাদের মনে প্রশ্ন রয়েছে। সেব্যাপারে পুলিস আধিকারিকরা সঠিক জবাব দিতে পারেননি। আগামী শনিবার ইংলিশবাজার থানায় সরবরাহকারী সংস্থার লোকজন ব্যবসায়ীদের বিষয়টি বুঝিয়ে বলবেন।
বঙ্গীয় স্বর্ণ শিল্পী ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা সম্পাদক উজ্জ্বল সরকার বলেন, ডিভাইস পিছু এককালীন ১৫ হাজার টাকা করে খরচ পড়বে। সেটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও পরবর্তীকালে দফায় দফায় খরচ হবে। বড় ব্যবসায়ীদের পক্ষে ওই ডিভাইস বসানোর ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হবে না। কিন্তু খুচরো ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা ওই খরচ করতে পারবেন না। ইংলিশবাজার শহরে প্রায় ২৫০টি সোনার দোকান রয়েছে। সকলের পক্ষে তা বসানো সম্ভবও নয়। বঙ্গীয় স্বর্ণ শিল্পী ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা সম্পাদক জানান, ডিভাইস নিয়ে আমাদের মনে প্রশ্ন রয়েছে। সেব্যাপারে পুলিস আধিকারিকরা সঠিক জবাব দিতে পারেননি। আগামী শনিবার ইংলিশবাজার থানায় সরবরাহকারী সংস্থার লোকজন ব্যবসায়ীদের বিষয়টি বুঝিয়ে বলবেন।
সোনার দোকানের নিরাপত্তা নিয়ে পুলিসের বৈঠক।-নিজস্ব চিত্র
