গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
জেলায় কালচিনির পরেই ডেঙ্গু আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফালাকাটা ব্লক। ওই ব্লকে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা সাত। এরমধ্যে ফালাকাটা পুর এলাকায় চার ও গ্রামীণ এলাকায় তিনজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রয়েছেন। জেলার বাকি ব্লকগুলিতে এক-দু’জন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছেন। জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরী বলেন, গতবছর জেলা থেকে ডেঙ্গুর সেরোটাইপ পরীক্ষার জন্য ৩০টি পজিটিভ নমুনা পাঠানো হয়েছিল। তাতে ওই বছর জেলায় ডেঙ্গু-২ ও ডেঙ্গু-৩ টাইপ মিলেছিল। এবারও জেলায় ডেঙ্গুর টাইপ জানতে শুক্রবার ৩০টি নমুনা উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।
স্বাস্থ্যদপ্তর জানিয়েছে, শ্রমিকরা দুই-তিনদিন ধরে জ্বরে ভুগলেও হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেন না। ফলে ডেঙ্গু চিহ্নিতকরণের কাজ ব্যাহত হচ্ছে। তারজন্যই কালচিনির চা বাগানগুলি ধরে ধরে ক্যাম্প করে শ্রমিকদের রক্তের নমুনা সংগ্রহের অভিযান শুরু করা হয়েছে। বুধবার ভাটপাড়া ও ডিমা দু’টি চা বাগান থেকে ৭৯ জন শ্রমিকের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ওই দু’টি চা বাগানের অন্য শ্রমিক লাইনের শ্রমিকদের থেকেও রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। রাজ্যের নির্দেশে কালচিনিতে ডেঙ্গুর পরীক্ষা বাড়াতে জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর এই পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে শুধু ডেঙ্গু নয়, শ্রমিকদের অন্য কোনও রোগ আছে কি না, তা জানতেও এই শিবির করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দপ্তর। যাতে পরে শ্রমিকদের অন্য রোগের চিকিৎসা করতে সুবিধা হয় স্বাস্থ্যদপ্তরের।