পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এই মুহূর্তে আমেরিকায় ইন্দো-মার্কিন ভোটারের সংখ্যা ৫২ লক্ষ। সাধারণত ঐতিহাসিকভাবে আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয় ভোটাররা দৃঢ়ভাবে পাশে থাকেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির। তার উপর এবার আবার ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস স্বয়ং ভারতীয় বংশোদ্ভূত। আমেরিকার ইতিহাসে এই প্রথম। যদিও ইন্দো-মার্কিন ভোটারদের ভূমিকা টের পেয়ে তাঁদের সমর্থন আদায়ে কোমর বেঁধে নেমেছে রিপাবলিকান পার্টিও। আর সেই কারণেই অর্থনীতি থেকে বিভিন্ন সামাজিক ইস্যুতে নীতি বদলেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল। এই দড়ি টানাটানির মধ্যে বাস্তব পরিস্থিতি কী বলছে? হ্যারিস না ট্রাম্প— শেষ পর্যন্ত কার দিকে যাবে সিংহভাগ ইন্দো-মার্কিন ভোটারের সমর্থন। হাওয়া বুঝতে ভোটের আগে সমীক্ষা চালিয়েছে কার্গেগি গোষ্ঠী। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিকস সংস্থা ইউগভ এই সমীক্ষায় সহযোগিতা করেছে। কমলা হ্যারিসের জন্য সুখবর হল, এই সমীক্ষায় দশ জনের মধ্যে ছ’জনই ডেমোক্র্যাট শিবিরকে সমর্থনের পক্ষে মত দিয়েছেন। আবার ট্রাম্পের জন্য ইতিবাচক বিষয় হল, রিপাবলিকানদের পক্ষে সমর্থনের ভিত আগের থেকে বেড়েছে।
সমীক্ষায় সামনে এসেছে, সমর্থনের ক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক ভিন্নতাও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। দেখা যাচ্ছে, ইন্দো-মার্কিন মহিলা ভোটারদের ৬৭ শতাংই কমলা হ্যারিসের পাশে থাকার ইঙ্গিত দিচ্ছেন। কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে সংখ্যাটা অনেকটাই কম। মাত্র ৫৩ শতাংশ ইন্দো-মার্কিন পুরুষ ভোটার হ্যারিসকে ভোট দেওয়ার পক্ষে রয়েছেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই আগের থেকে বেশি পুরুষ ভোট এবার রিপাবলিকানদের ঝুলিতে যেতে পারে। এটি নিশ্চিতভাবেই ট্রাম্পের জন্য সুখবর। তবে শেষ হাসি কে হাসেন, সেই দিকেই এখন সবার নজর।