প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বুধবার তাজ হোটেলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে ছিল সাজোসাজো রব। ফুলের সঙ্গে আলোর রোশনাই ছিল চোখে পড়ার মতো। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের ছবি ও সেলফির আবদার হাসিমুখে মেটান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে দেখামাত্র উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন ভারতীয় অভিবাসীরা। ফের সুনাককেই প্রধানমন্ত্রী ও দলনেতা হিসেবে দেখার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন সকলে। অতিথিদের উদ্দেশে সুনাক বলেন, ‘ব্রিটেন-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে কনজারভেটিভ ফ্রেন্ডস অব ইন্ডিয়া। দলীয় প্রচারে এই সংস্থার অবদান অনস্বীকার্য। এই সাফল্যের পিছনে রয়েছেন রীনা ও অমিত। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠাতা লর্ড ডলার পোপট ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক রামি রেঞ্জারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনারা আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘২০১৯ সাল থেকে স্লৌ, পূর্ব লেস্টার, হ্যারো সহ বিভিন্ন কেন্দ্রে ব্রিটিশ ভারতীয়দের ভোটদানের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। সিএফ ইন্ডিয়া না থাকলে এমনটা হতে পারত না। দেশের শ্রমজীবী মানুষের পাশে রয়েছে শুধুমাত্র কনজারভেটিভ পার্টি। সম্প্রতি প্রকাশিত বাজেট তারই উদাহরণ।’ আগামী কাল দলনেতা হিসেবে পদত্যাগ করবেন এই কনজারভেটিভ নেতা। এপ্রসঙ্গে ঋষির বার্তা, ‘শনিবার ইয়র্কশায়ারে দলনেতা হিসেবে পদত্যাগ করতে চলেছি। ব্রিটেনের প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী হতে পেরে গর্বিত। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে দীপাবলি উদযাপন করেছিলাম। সেটা ছিল আমার জীবনের অন্যতম প্রাপ্তি। আপনাদের সমর্থন ছাড়া এটা সম্ভব হতো না। শুভ দীপাবলি।’
ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীর বক্তব্য, ‘ব্রিটিশ ও ভারতীয় সংস্কৃতির অন্যতম প্রতিনিধি ঋষি। গণতন্ত্র কাকে বলে, বিশ্বকে সেটা বুঝিয়েছেন তিনি।’