প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
দীপাবলি উপলক্ষ্যে হিন্দু ঐতিহ্য, রীতিনীতি মেনেই সেজে উঠেছিল প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন। রকমারি আলো, রঙিন প্রদীপ, রঙ্গোলি—উৎসবের আবহকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছিল। প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে সাংস্কৃতিক বহুমাত্রিকতার ছটা। উৎসবকে পরিপূর্ণতা দিতে রকমারি ভারতীয় খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি ভিন্ন স্বাদের আহারেরও আয়োজন হয়েছিল। সঙ্গে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী নৃত্য পরিবেশন করেন অরুণিমা কুমার সহ অন্যান্যরা। দীপাবলির আধ্যাত্মিক দিক অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন হরে কৃষ্ণ মন্দিরের বিশাখা দাসী। আলোর উৎসব কীভাবে সম্প্রদায়ের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করতে পারে, তা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী স্টারমার বলেন, আজ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। দীপাবলি শুধু আমাদের আনন্দই দেয় না, নতুন আশার সঞ্চার করে। প্রধানমন্ত্রীর মতে, এই আশাই সেবা, কঠোর পরিশ্রম ও লক্ষ্যকে ছোঁয়ার জন্য অনুপ্রেরণা প্রদান করে। সরকারকেও পরিষেবা প্রদানের জন্য উদ্বুদ্ধ করে। তিনি আরও বলেন, দীপাবলির এই আশার আলো দেশের সমস্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ুক। দীপাবলিকে অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার উদযাপন বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা আপনাদের ঐতিহ্য ও পরম্পরাকে শ্রদ্ধা করি। বিশ্বজুড়ে এখন অনেক অন্ধকার, আর তাই সেই অন্ধকারকে দূর করতে আলোর উত্সব খুবই প্রয়োজনীয়।’ তাঁর মতে, এই উদযাপন আমাদের আশা, আনন্দ ও স্থিরতা দেবে।’ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, এই আশা আর মূল্যবোধই তাঁর সরকারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। অতিথিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘যদি আপনরা একসঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন, তাহলে আমার বিশ্বাস, উন্নত ভবিষ্যত খুব দূরে নয়।’